০১:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এমপি আনারের ফোনেই লুকিয়ে আছে মৃত্যুর রহস্য!

ভারতে গিয়ে ‘নিখোঁজ’ ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের মরদেহ কলকাতায় নিউটাউনের ভাড়া করা একটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনা আটক করা হয়েছে দুই জনকে। যদিও তাদের পরিচয় এখনও সামনে আসেনি।

বুধবার (২২ মে) সকালে কলকাতায় নিউটাউনের সঞ্জীবা গার্ডেন থেকে আনারের মরদেহ উদ্ধারের পর তদন্তে নেমেছে দেশটির পুলিশসহ গোয়েন্দারা। তবে এমপি আনারকে হত্যার কথা বলা হলেও এখনও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আর স্থানীয়রা বলছেন, যে বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, সেই বাড়িতে মঙ্গলবার থেকেই পুলিশের আনাগোনা ছিল।

ভারতে গিয়ে বাংলাদেশের এই এমপির মৃত্যু রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে আরেকটি বিষয় দেশটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সামনে এসেছে। তা হলো এমপি আনারের মোবাইল ফোন।

তিনি নিখোঁজ হওয়ার আগ পর্যন্ত থেকে শুরু করে সর্বশেষ লোকশন থেকে হোয়ার্টস অ্যাপে সব বার্তা দেওয়া হয়েছে। একবার তার ফোন থেকে পিএসকে ফোন করাও হয়েছিল। পিএস সেটি রিসিভ করতে পারেনি। পরে ফিরতি কল করা হলেও এমপি আনার ফোন ধরেন নাই। এমনকি তার সর্বশেষ লোকশন যখন বিহার ও ঝাড়খান্ডে ট্রেস হলো, তার পর মরদেহ মিললো কলকাতায়!

এমন সব ধাঁধায় দেশটির পুলিশসহ গোয়েন্দাদের সন্দেহ তার ফোনেই হয়তো লুকিয়ে আছে মৃত্যুর রহস্য। আদৌ কি মোবাইল ফোনটি এমপি আনারের কাছে ছিল? এর উত্তর জানতে হয়তো আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

এদিকে তদন্তের শুরুতে বন্ধু গোপাল বিশ্বাসের কাছে থাকা একটি ডাইরির বিষয়টি সামনে এসেছে। বলা হচ্ছে, ওই ডাইরিতে কিছু তথ্য আছে, যা তদন্তের স্বার্থে এখনই বলা যাচ্ছে না। ধারনা করা যাচ্ছে, এমপি আনারের ব্যবসা সংক্রান্ত কোনো তথ্য সেখানে আসতে পারে।

এমপি আনারের ফোনেই লুকিয়ে আছে মৃত্যুর রহস্য!

আপডেট : ০১:২১:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০২৪

ভারতে গিয়ে ‘নিখোঁজ’ ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের মরদেহ কলকাতায় নিউটাউনের ভাড়া করা একটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনা আটক করা হয়েছে দুই জনকে। যদিও তাদের পরিচয় এখনও সামনে আসেনি।

বুধবার (২২ মে) সকালে কলকাতায় নিউটাউনের সঞ্জীবা গার্ডেন থেকে আনারের মরদেহ উদ্ধারের পর তদন্তে নেমেছে দেশটির পুলিশসহ গোয়েন্দারা। তবে এমপি আনারকে হত্যার কথা বলা হলেও এখনও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আর স্থানীয়রা বলছেন, যে বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, সেই বাড়িতে মঙ্গলবার থেকেই পুলিশের আনাগোনা ছিল।

ভারতে গিয়ে বাংলাদেশের এই এমপির মৃত্যু রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে আরেকটি বিষয় দেশটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সামনে এসেছে। তা হলো এমপি আনারের মোবাইল ফোন।

তিনি নিখোঁজ হওয়ার আগ পর্যন্ত থেকে শুরু করে সর্বশেষ লোকশন থেকে হোয়ার্টস অ্যাপে সব বার্তা দেওয়া হয়েছে। একবার তার ফোন থেকে পিএসকে ফোন করাও হয়েছিল। পিএস সেটি রিসিভ করতে পারেনি। পরে ফিরতি কল করা হলেও এমপি আনার ফোন ধরেন নাই। এমনকি তার সর্বশেষ লোকশন যখন বিহার ও ঝাড়খান্ডে ট্রেস হলো, তার পর মরদেহ মিললো কলকাতায়!

এমন সব ধাঁধায় দেশটির পুলিশসহ গোয়েন্দাদের সন্দেহ তার ফোনেই হয়তো লুকিয়ে আছে মৃত্যুর রহস্য। আদৌ কি মোবাইল ফোনটি এমপি আনারের কাছে ছিল? এর উত্তর জানতে হয়তো আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

এদিকে তদন্তের শুরুতে বন্ধু গোপাল বিশ্বাসের কাছে থাকা একটি ডাইরির বিষয়টি সামনে এসেছে। বলা হচ্ছে, ওই ডাইরিতে কিছু তথ্য আছে, যা তদন্তের স্বার্থে এখনই বলা যাচ্ছে না। ধারনা করা যাচ্ছে, এমপি আনারের ব্যবসা সংক্রান্ত কোনো তথ্য সেখানে আসতে পারে।