১২:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গণমাধ্যমকর্মী আইনের কাজ চলছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, এ মুহূর্তে গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে কাজ করছি। ২৩ সাংবাদিক সংগঠনকে চিঠি দেয়া হয়েছে। আইনটি চূড়ন্তের প্রস্তুতি চলছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুর সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বিএসআরএফ বার্তার মোড়ক উন্মোচন ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এসব বলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

সাংবাদিকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বেঁধে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়ে এক প্রশ্নে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটি নিয়ে এ মুহূর্তে আমি বলতে পারবো না, আইনমন্ত্রীর সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। এ মুহূর্তে আমি গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে কাজ করছি।

তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমকর্মী আইন পাস হলে এটি মোটামুটি সবকিছু কাভার করে ফেলবে। কারণ, এখানে অনলাইন, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মোটামুটি সবকিছুই কাভার করবে। গণমাধ্যমের সমস্যাগুলোর সমাধানও হবে’।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্ত থেকে উন্মুক্ত হয়ে গেছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চার কোনও বিকল্প নেই। তবে গণমাধ্যমকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে যখন অপসাংবাদিকতা হয়, তখন সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রকৃত সাংবাদিকতা।

তিনি আরোও বলেন, তথ্যের মালিক জনগণ। এটা মাথায় রাখতে হবে। আমরা এর কাস্টডিয়ান। জবাবদিহিতার চর্চা যতো বেশি হবে, সরকারের স্বচ্ছতাও ততো বাড়বে। গ্লোবালি ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হচ্ছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। বিচ্যুতি তুলে ধরে গণমাধ্যম সরকারের উপকার করে।

গণমাধ্যমকর্মী আইনের কাজ চলছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

আপডেট : ০৯:৪২:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, এ মুহূর্তে গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে কাজ করছি। ২৩ সাংবাদিক সংগঠনকে চিঠি দেয়া হয়েছে। আইনটি চূড়ন্তের প্রস্তুতি চলছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুর সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বিএসআরএফ বার্তার মোড়ক উন্মোচন ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এসব বলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

সাংবাদিকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বেঁধে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়ে এক প্রশ্নে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটি নিয়ে এ মুহূর্তে আমি বলতে পারবো না, আইনমন্ত্রীর সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। এ মুহূর্তে আমি গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে কাজ করছি।

তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমকর্মী আইন পাস হলে এটি মোটামুটি সবকিছু কাভার করে ফেলবে। কারণ, এখানে অনলাইন, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মোটামুটি সবকিছুই কাভার করবে। গণমাধ্যমের সমস্যাগুলোর সমাধানও হবে’।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্ত থেকে উন্মুক্ত হয়ে গেছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চার কোনও বিকল্প নেই। তবে গণমাধ্যমকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে যখন অপসাংবাদিকতা হয়, তখন সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রকৃত সাংবাদিকতা।

তিনি আরোও বলেন, তথ্যের মালিক জনগণ। এটা মাথায় রাখতে হবে। আমরা এর কাস্টডিয়ান। জবাবদিহিতার চর্চা যতো বেশি হবে, সরকারের স্বচ্ছতাও ততো বাড়বে। গ্লোবালি ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হচ্ছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। বিচ্যুতি তুলে ধরে গণমাধ্যম সরকারের উপকার করে।