০১:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যমুনার বুকে সম্পূর্ণ দৃশ্যমান বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু

যমুনা নদীর বুকে সম্পূর্ণ দৃশ্যমান হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। নির্মাণাধীন সেতুটির সব কটি স্প্যান বসানো হয়েছে। প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুতে এখন রেললাইন বসানো হবে।

আগামী ডিসেম্বরেই সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। স্থানীয়দের প্রত্যাশা সেতুটি চালু হলে রাজধানীর সাথে উত্তরাঞ্চলের রেল যোগাযোগে গতি আসবে, বাড়বে ব্যবসা-বাণিজ্য।

প্রমত্তা যমুনার বুকে দৃশ্যমান উত্তরাঞ্চলবাসীর স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে সেতুটির ৫০টি পিলারের ওপর এরই মধ্যে বসানো হয়েছে ৪৯টি স্প্যান। সেতুর ওপরে রেললাইন স্থাপন শেষ হয়েছে ২ দশমিক দুই পাঁচ কিলোমিটার অংশে। রেলসেতুতে ডুয়েলগেজ ডাবল লাইন নির্মাণও শেষের দিকে। এখন চলছে নদী শাসন, উভয়পাশের স্টেশন নির্মাণ ও স্লিপারবিহীন রেলপথ স্থাপনের কাজ।

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসউদুর রহমান জানালেন, প্রকল্পের ৮৪ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যে বাকি কাজ সম্পন্ন হবে। এরপরই উদ্বোধন করা যাবে।

সেতুটি চালু হলে উত্তরাঞ্চলের মানুষের যাতায়াতে দুর্ভোগ কমার পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে বলে আশা করছেন স্থানীয়রা।

২০২০ সালের ২৯শে নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সেতুর নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জাপান এবং বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে জাইকা।

যমুনার বুকে সম্পূর্ণ দৃশ্যমান বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু

আপডেট : ১১:২৪:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

যমুনা নদীর বুকে সম্পূর্ণ দৃশ্যমান হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। নির্মাণাধীন সেতুটির সব কটি স্প্যান বসানো হয়েছে। প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুতে এখন রেললাইন বসানো হবে।

আগামী ডিসেম্বরেই সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা। স্থানীয়দের প্রত্যাশা সেতুটি চালু হলে রাজধানীর সাথে উত্তরাঞ্চলের রেল যোগাযোগে গতি আসবে, বাড়বে ব্যবসা-বাণিজ্য।

প্রমত্তা যমুনার বুকে দৃশ্যমান উত্তরাঞ্চলবাসীর স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে সেতুটির ৫০টি পিলারের ওপর এরই মধ্যে বসানো হয়েছে ৪৯টি স্প্যান। সেতুর ওপরে রেললাইন স্থাপন শেষ হয়েছে ২ দশমিক দুই পাঁচ কিলোমিটার অংশে। রেলসেতুতে ডুয়েলগেজ ডাবল লাইন নির্মাণও শেষের দিকে। এখন চলছে নদী শাসন, উভয়পাশের স্টেশন নির্মাণ ও স্লিপারবিহীন রেলপথ স্থাপনের কাজ।

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসউদুর রহমান জানালেন, প্রকল্পের ৮৪ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যে বাকি কাজ সম্পন্ন হবে। এরপরই উদ্বোধন করা যাবে।

সেতুটি চালু হলে উত্তরাঞ্চলের মানুষের যাতায়াতে দুর্ভোগ কমার পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে বলে আশা করছেন স্থানীয়রা।

২০২০ সালের ২৯শে নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সেতুর নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জাপান এবং বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে জাইকা।