ঢাকা ০১:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে ১০ জনের মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৩২:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪
  • / ৪০১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে দমকা হাওয়াসহ ব্যাপক ঝড়-বৃষ্টি বয়ে যাচ্ছে দেশের উপকূল অঞ্চলে। এর প্রভাবে পাঁচ জেলায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (২৭ মে) মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

রোববার (২৬ মে) থেকে সোমবার (২৭ মে) দুপুর ১২টা পর্যন্ত বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী ও সাতক্ষীরা এবং চট্টগ্রামে ওই ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

তারা হলেন- খুলনার লালচাঁদ মোড়ল, বরিশালের জালাল সিকদার, মো. মোকলেছ, লোকমান হোসেন, সাতক্ষীরার শওকত মোড়ল, পটুয়াখালীর মো. শহীদ, ভোলার জাহাঙ্গীর, মাইশা, মনেজা খাতুন ও চট্টগ্রামের ছাইফুল ইসলাম হৃদয়।

মন্ত্রণালয়ের পাঠানো তালিকায় তাদের মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, বসতঘরের ওপরে গাছ পড়ে, বাজারে যাওয়ার সময় গাছ পড়ে, জলোচ্ছ্বাসে সৃষ্ট পানিতে ডুবে, দেয়াল ভেঙে এবং নির্মাণাধীন ভবনের দেয়াল ধসে তাদের মৃত্যু হয়েছে। আর একজন সাইক্লোন সেন্টারে যাওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন।

আবহাওয়া অফিস জানায়, দুর্যোগের আগেই সঠিক পূর্বাভাস এবং মানুষের সচেতনতায় শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়েও তেমন প্রভাব পড়েনি। যার ফলে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টিপাত হয়। যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে ১০ জনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৭:৩২:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে দমকা হাওয়াসহ ব্যাপক ঝড়-বৃষ্টি বয়ে যাচ্ছে দেশের উপকূল অঞ্চলে। এর প্রভাবে পাঁচ জেলায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (২৭ মে) মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

রোববার (২৬ মে) থেকে সোমবার (২৭ মে) দুপুর ১২টা পর্যন্ত বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী ও সাতক্ষীরা এবং চট্টগ্রামে ওই ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

তারা হলেন- খুলনার লালচাঁদ মোড়ল, বরিশালের জালাল সিকদার, মো. মোকলেছ, লোকমান হোসেন, সাতক্ষীরার শওকত মোড়ল, পটুয়াখালীর মো. শহীদ, ভোলার জাহাঙ্গীর, মাইশা, মনেজা খাতুন ও চট্টগ্রামের ছাইফুল ইসলাম হৃদয়।

মন্ত্রণালয়ের পাঠানো তালিকায় তাদের মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, বসতঘরের ওপরে গাছ পড়ে, বাজারে যাওয়ার সময় গাছ পড়ে, জলোচ্ছ্বাসে সৃষ্ট পানিতে ডুবে, দেয়াল ভেঙে এবং নির্মাণাধীন ভবনের দেয়াল ধসে তাদের মৃত্যু হয়েছে। আর একজন সাইক্লোন সেন্টারে যাওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন।

আবহাওয়া অফিস জানায়, দুর্যোগের আগেই সঠিক পূর্বাভাস এবং মানুষের সচেতনতায় শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়েও তেমন প্রভাব পড়েনি। যার ফলে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টিপাত হয়। যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।