ঢাকা ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

দক্ষিণ উপকূলের কয়েকশ’ গ্রাম প্লাবিত

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:৪৫:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪
  • / ৩৮০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল রোববার রাতে উপকূলে আঘাত হানে। এর প্রভাবে বিভিন্ন এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়। স্বাভাবিকের চেয়ে সাত-আট ফুট বেশি উচ্চতার জোয়ারের চাপে সাতক্ষীরা, বরগুনাসহ কয়েক জেলায় বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

উপকূলীয় নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকে প্লাবিত হয়েছে শত শত গ্রাম। সুন্দরবনসহ বেশ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। একই সাথে ঘূর্ণিঝড় রিমালের তা-বে সাতক্ষীরা, কুয়াকাটাসহ উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে ঘর-বাড়ি, গাছ-পালা ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্র এখনো বোঝা যায়নি।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর নদনদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে জোয়ারের পানি বাড়ায় কোথাও ভাঙা বাঁধ ভেঙে, কোথাও বাঁধ উপচে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়ে লোকালয়ে। প্লাবিত হয়েছে নিচু এলাকাগুলোও। নতুন করে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকটি এলাকার বেড়িবাঁধ। ভাঙা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের মধ্য চালিতাবুনিয়া, বিবির হাওলা, চিনাবুনিয়া ও গরুভাঙা গ্রাম প্লাবিত হয়। অন্যদিকে চরমোন্তাজ ইউনিয়নের চরআন্ডা গ্রামেও অনেক আগ থেকেই ভেঙে থাকা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ করে লোকালয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

দক্ষিণ উপকূলের কয়েকশ’ গ্রাম প্লাবিত

আপডেট সময় : ১২:৪৫:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল রোববার রাতে উপকূলে আঘাত হানে। এর প্রভাবে বিভিন্ন এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়। স্বাভাবিকের চেয়ে সাত-আট ফুট বেশি উচ্চতার জোয়ারের চাপে সাতক্ষীরা, বরগুনাসহ কয়েক জেলায় বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

উপকূলীয় নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকে প্লাবিত হয়েছে শত শত গ্রাম। সুন্দরবনসহ বেশ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। একই সাথে ঘূর্ণিঝড় রিমালের তা-বে সাতক্ষীরা, কুয়াকাটাসহ উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে ঘর-বাড়ি, গাছ-পালা ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্র এখনো বোঝা যায়নি।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর নদনদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে জোয়ারের পানি বাড়ায় কোথাও ভাঙা বাঁধ ভেঙে, কোথাও বাঁধ উপচে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়ে লোকালয়ে। প্লাবিত হয়েছে নিচু এলাকাগুলোও। নতুন করে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকটি এলাকার বেড়িবাঁধ। ভাঙা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের মধ্য চালিতাবুনিয়া, বিবির হাওলা, চিনাবুনিয়া ও গরুভাঙা গ্রাম প্লাবিত হয়। অন্যদিকে চরমোন্তাজ ইউনিয়নের চরআন্ডা গ্রামেও অনেক আগ থেকেই ভেঙে থাকা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ করে লোকালয়।