ঢাকা ১০:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

আসছে সম্ভাব্য প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৮:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
  • / ৪২৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের সম্ভাব্য আকার হতে পারে প্রায় আট লাখ কোটি টাকা। যদিও গতবছরের তুলনায় এবার বাজেট খুব বেশি বড় হচ্ছে না। তবে অর্থনৈতিক মন্দা ও সংকট উত্তরণে এবার বাজেটে বড় চ্যালেঞ্জ দেখছেন আর্থিক খাতের বিশ্লেষকরা। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আয় বাড়ানো এবং রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়াতে হবে। প্রবৃদ্ধির পেছনে না ছুটে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। ।

বিশ্বজুড়েই চলছে অর্থনীতির দু:সময়। প্রকট না হলেও অর্থনীতিতে মন্দাবস্থা দৃশ্যমান। ক’বছরের ধারাবাহিক বৈশ্বিক সংকটে ধাক্কা লেগেছে দেশের অর্থনীতিতেও। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার।

অর্থনীতির গতি স্বাভাবিক করতে নতুন অর্থবছরের বাজেটে বেশকিছু চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. আতিউর রহমান ও সিপিডি সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তাদের মতে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির লাগাম টানা, রাজস্ব আয় বাড়ানো, বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখা, ডলারের বিনিময় হার নিয়ন্ত্রণ, রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়ানো, মোটা দাগে মূল চ্যালেঞ্জ মনে করেন তারা।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আগামী বাজেট হতে হবে ব্যয় সংকোচনমূলক। প্রবৃদ্ধি নয়, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারকে জোর দিতে হবে।আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক জটিল প্রেক্ষাপটের পাশাপাশি সামনে এলডিসি তথা স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এসডিজি’র বাস্তবায়নে আসছে বাজেটে পরিকল্পনা থাকবে।

অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা শেষের পথে হওয়ায় নতুন পরিকল্পনা তৈরির বিষয় বিবেচনায় রেখে আগামী বাজেটে কৌশল নির্ধারণ গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে করেন অর্থনৈতিক খাত সংশ্লিষ্টরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আসছে সম্ভাব্য প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট

আপডেট সময় : ০৩:৩৮:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪

২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের সম্ভাব্য আকার হতে পারে প্রায় আট লাখ কোটি টাকা। যদিও গতবছরের তুলনায় এবার বাজেট খুব বেশি বড় হচ্ছে না। তবে অর্থনৈতিক মন্দা ও সংকট উত্তরণে এবার বাজেটে বড় চ্যালেঞ্জ দেখছেন আর্থিক খাতের বিশ্লেষকরা। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আয় বাড়ানো এবং রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়াতে হবে। প্রবৃদ্ধির পেছনে না ছুটে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। ।

বিশ্বজুড়েই চলছে অর্থনীতির দু:সময়। প্রকট না হলেও অর্থনীতিতে মন্দাবস্থা দৃশ্যমান। ক’বছরের ধারাবাহিক বৈশ্বিক সংকটে ধাক্কা লেগেছে দেশের অর্থনীতিতেও। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার।

অর্থনীতির গতি স্বাভাবিক করতে নতুন অর্থবছরের বাজেটে বেশকিছু চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. আতিউর রহমান ও সিপিডি সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তাদের মতে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির লাগাম টানা, রাজস্ব আয় বাড়ানো, বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখা, ডলারের বিনিময় হার নিয়ন্ত্রণ, রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়ানো, মোটা দাগে মূল চ্যালেঞ্জ মনে করেন তারা।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আগামী বাজেট হতে হবে ব্যয় সংকোচনমূলক। প্রবৃদ্ধি নয়, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারকে জোর দিতে হবে।আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক জটিল প্রেক্ষাপটের পাশাপাশি সামনে এলডিসি তথা স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এসডিজি’র বাস্তবায়নে আসছে বাজেটে পরিকল্পনা থাকবে।

অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা শেষের পথে হওয়ায় নতুন পরিকল্পনা তৈরির বিষয় বিবেচনায় রেখে আগামী বাজেটে কৌশল নির্ধারণ গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে করেন অর্থনৈতিক খাত সংশ্লিষ্টরা।