ঢাকা ০৫:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বাজি ধরায় নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন ব্রাইডন কার্স

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:০১:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
  • / ৩৮২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ক্রিকেট ম্যাচে বাজি ধরায় নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন ব্রাইডন কার্স। সবধরনের ক্রিকেট থেকে তিন মাসের জন্য তাকে নিষিদ্ধ করেছে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। পাশাপাশি ১৩ মাসের স্থগিত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এই পেসারকে।

২০১৭ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ক্রিকেট ম্যাচে মোট ৩০৩টি বাজি ধরেছিলেন কার্স। তবে এসব ম্যাচে খেলেননি তিনি। তার ৩ মাসের শাস্তির মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২৮ আগস্ট।

সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে ক্রিকেটের দুর্নীতিবিরোধী নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ আনে ‘ক্রিকেট রেগুলেটর’। এই সংস্থাটি ইসিবির অধীনে স্বাধীন একটি সংস্থা যাদের কাজ হচ্ছে ক্রিকেটের নিয়মনীতির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বিষয়াদি পর্যবেক্ষণ করা এবং নিয়মনীতির প্রতি সবার আনুগত্য জোরদার করা। ২৮ বছর বয়সী কার্সকে নিয়ে তদন্তও করেছে ‘ক্রিকেট রেগুলেটর’। তাদের কাছে দোষ স্বীকার করেন কার্স।

ক্রিকেট রেগুলেটর’ বিবৃতিতে বলেছে, ‘তদন্তের কাজে কার্স আমাদের সহযোগিতা করেছেন এবং কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা করেছেন। বিষয়টি আমরা বিবেচনা করেছি।’

ক্রিকেটের দুর্নীতিবিরোধী একটি ধারায় স্পষ্ট উল্লেখ আছে, পেশাদার কোনো খেলোয়াড় বা কোচ বা কোচিং স্টাফের সদস্য এবং খেলাটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যে কেউ বিশ্বের কোথাও বাজি ধরতে পারবেন না। এই নিয়মেই খেলা থেকে দূরে থাকতে হচ্ছে ইংল্যান্ডের হয়ে এখন পর্যন্ত ১৪টি ওয়ানডে এবং ৩টি টি-টোয়েন্টি খেলা কার্সকে।

এদিকে দুঃখ প্রকাশ করে কার্স বলেন, ‘বাজিগুলো কয়েক বছর আগে ধরলেও এটিকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চাই না। আমি আমার কার্যকলাপের সব দায় (মাথা পেতে) নিচ্ছি। এই কঠিন সময়ে আমাকে সমর্থন দেওয়ায় আমি ইসিবি, ডারহাম এবং প্রফেশনাল ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আগামী ১২ সপ্তাহ আমি কঠোর পরিশ্রম করব এবং এটা নিশ্চিত করছি, আপনারা আমাকে যে সমর্থন দিচ্ছেন, তা আবারও খেলতে নেমে শোধ করব।’

নিউজটি শেয়ার করুন

বাজি ধরায় নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন ব্রাইডন কার্স

আপডেট সময় : ০১:০১:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪

ক্রিকেট ম্যাচে বাজি ধরায় নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন ব্রাইডন কার্স। সবধরনের ক্রিকেট থেকে তিন মাসের জন্য তাকে নিষিদ্ধ করেছে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। পাশাপাশি ১৩ মাসের স্থগিত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এই পেসারকে।

২০১৭ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ক্রিকেট ম্যাচে মোট ৩০৩টি বাজি ধরেছিলেন কার্স। তবে এসব ম্যাচে খেলেননি তিনি। তার ৩ মাসের শাস্তির মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২৮ আগস্ট।

সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে ক্রিকেটের দুর্নীতিবিরোধী নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ আনে ‘ক্রিকেট রেগুলেটর’। এই সংস্থাটি ইসিবির অধীনে স্বাধীন একটি সংস্থা যাদের কাজ হচ্ছে ক্রিকেটের নিয়মনীতির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বিষয়াদি পর্যবেক্ষণ করা এবং নিয়মনীতির প্রতি সবার আনুগত্য জোরদার করা। ২৮ বছর বয়সী কার্সকে নিয়ে তদন্তও করেছে ‘ক্রিকেট রেগুলেটর’। তাদের কাছে দোষ স্বীকার করেন কার্স।

ক্রিকেট রেগুলেটর’ বিবৃতিতে বলেছে, ‘তদন্তের কাজে কার্স আমাদের সহযোগিতা করেছেন এবং কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা করেছেন। বিষয়টি আমরা বিবেচনা করেছি।’

ক্রিকেটের দুর্নীতিবিরোধী একটি ধারায় স্পষ্ট উল্লেখ আছে, পেশাদার কোনো খেলোয়াড় বা কোচ বা কোচিং স্টাফের সদস্য এবং খেলাটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যে কেউ বিশ্বের কোথাও বাজি ধরতে পারবেন না। এই নিয়মেই খেলা থেকে দূরে থাকতে হচ্ছে ইংল্যান্ডের হয়ে এখন পর্যন্ত ১৪টি ওয়ানডে এবং ৩টি টি-টোয়েন্টি খেলা কার্সকে।

এদিকে দুঃখ প্রকাশ করে কার্স বলেন, ‘বাজিগুলো কয়েক বছর আগে ধরলেও এটিকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চাই না। আমি আমার কার্যকলাপের সব দায় (মাথা পেতে) নিচ্ছি। এই কঠিন সময়ে আমাকে সমর্থন দেওয়ায় আমি ইসিবি, ডারহাম এবং প্রফেশনাল ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আগামী ১২ সপ্তাহ আমি কঠোর পরিশ্রম করব এবং এটা নিশ্চিত করছি, আপনারা আমাকে যে সমর্থন দিচ্ছেন, তা আবারও খেলতে নেমে শোধ করব।’