১২:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তদন্ত কর্মকর্তাকে বিভ্রান্ত করতে কাজ করেছে সিয়াম ও জিহাদ : ডিবি

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, ঝিনাইদহের এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পর তার মরদেহ গুমের জন্য টুকরোগুলো নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া এবং গাড়ি বদল করে সেগুলো গুমের কাজটি করেছেন নেপাল পুলিশের হাতে আটক সিয়াম ও জিহাদ হাওলাদার। এ ছাড়া সিয়াম তদন্ত কর্মকর্তাকে বিভ্রান্ত করতে আনারের ব্যবহৃত মোবাইলের চারটি সিম থেকে কলও দিয়েছিলেন। আজ মঙ্গলবার (৪ জুন) বিকেলে নেপাল থেকে ফিরে হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান তিনি।

হারুন অর রশীদ বলেন, বাংলাদেশ থেকে অপরাধ করে অনেক হত্যা মামলার আসামি কাঠমান্ডু চলে যায়। তারা সেখানে গিয়ে থেকে যায়। এ দেশটিকে তারা রুট হিসেবে ব্যবহার করে। আনার হত্যার অন্যতম পরিকল্পনাকারী মূল মদদদাতা আকতারুজ্জামান শাহীন ঢাকা থেকে দিল্লি, আবার দিল্লি থেকে কাঠমান্ডু গিয়ে অবস্থান করেছেন। আবার আরেকজন আকতারুজ্জামান শাহীনের যে সহচর সিয়াম সেও এক দেড় মাস আগে কাঠমান্ডু গিয়েছিলেন।

জিহাদ ও সিয়াম মরদেহের আলামত নষ্ট করেন জানিয়ে হারুন অর রশীদ বলেন, মরদেহটি গুম করার উদ্দেশে জিহাদ ও সিয়াম বিভিন্ন জায়গায় আলামত নষ্ট করা, আলামত ফেলে দেওয়া, ডিসক্লোস করা, গাড়ি থেকে গাড়ি বদলানোর কাজটি করেছে। তদন্ত কর্মকর্তার দৃষ্টিভঙ্গি চেঞ্জ করার জন্য সে (সিয়াম) ওই মোজাফফরাবাদে চারটি সিম দিয়ে কল দিয়ে অবস্থান নিশ্চিত হয়ে কাঠমান্ডু চলে গেছে।

শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

তদন্ত কর্মকর্তাকে বিভ্রান্ত করতে কাজ করেছে সিয়াম ও জিহাদ : ডিবি

আপডেট : ১১:৪০:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, ঝিনাইদহের এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পর তার মরদেহ গুমের জন্য টুকরোগুলো নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া এবং গাড়ি বদল করে সেগুলো গুমের কাজটি করেছেন নেপাল পুলিশের হাতে আটক সিয়াম ও জিহাদ হাওলাদার। এ ছাড়া সিয়াম তদন্ত কর্মকর্তাকে বিভ্রান্ত করতে আনারের ব্যবহৃত মোবাইলের চারটি সিম থেকে কলও দিয়েছিলেন। আজ মঙ্গলবার (৪ জুন) বিকেলে নেপাল থেকে ফিরে হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান তিনি।

হারুন অর রশীদ বলেন, বাংলাদেশ থেকে অপরাধ করে অনেক হত্যা মামলার আসামি কাঠমান্ডু চলে যায়। তারা সেখানে গিয়ে থেকে যায়। এ দেশটিকে তারা রুট হিসেবে ব্যবহার করে। আনার হত্যার অন্যতম পরিকল্পনাকারী মূল মদদদাতা আকতারুজ্জামান শাহীন ঢাকা থেকে দিল্লি, আবার দিল্লি থেকে কাঠমান্ডু গিয়ে অবস্থান করেছেন। আবার আরেকজন আকতারুজ্জামান শাহীনের যে সহচর সিয়াম সেও এক দেড় মাস আগে কাঠমান্ডু গিয়েছিলেন।

জিহাদ ও সিয়াম মরদেহের আলামত নষ্ট করেন জানিয়ে হারুন অর রশীদ বলেন, মরদেহটি গুম করার উদ্দেশে জিহাদ ও সিয়াম বিভিন্ন জায়গায় আলামত নষ্ট করা, আলামত ফেলে দেওয়া, ডিসক্লোস করা, গাড়ি থেকে গাড়ি বদলানোর কাজটি করেছে। তদন্ত কর্মকর্তার দৃষ্টিভঙ্গি চেঞ্জ করার জন্য সে (সিয়াম) ওই মোজাফফরাবাদে চারটি সিম দিয়ে কল দিয়ে অবস্থান নিশ্চিত হয়ে কাঠমান্ডু চলে গেছে।