ঢাকা ১০:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বাজেটে মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়বে: ফিরোজ রশীদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৬:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪
  • / ৩৭৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশের নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বলেছেন, প্রস্তাবিত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের বাজেটের মধ্যে অনেক ফাঁকফোকর রয়ে গেছে। এ বাজেটে মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়বে।

শনিবার (৮ জুন) গুলশানে রওশন এরশাদের বাসভবনে দলের সম্মেলন পরবর্তী প্রেসিডিয়ামের প্রথম বৈঠকে ফিরোজ রশীদ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাজেটের মধ্যে অনেক ফাঁকফোকর রয়ে গেছে। এটি শাক দিয়ে মাছ ঢাকার বাজেট। আসল চিত্রকে সম্পূর্ণভাবে ঢাকার চেষ্টা করা হয়েছে। মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়বে। ধনীরা আরও ধনী হবে। দরিদ্র্যরা হবে দরিদ্র্য। মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে। খেলাপী ঋণ কীভাবে আদায় হবে তা সরকার বলে না। কোন ব্যাংক থেকে কত টাকা পাচার হয়েছে তার কোনো হিসাব আজ পর্যন্ত পেলাম না।

জাপার একাংশের নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, শেয়ার বাজারের বাজে অবস্থা দেখার কেউ নেই। ব্যাংকিং খাতকে শক্তিশালী করতে না পারলে দেশ পঙ্গু হয়ে যাবে। ব্যাংক থেকে যদি সরকারই ঋণ নেয়, তাহলে সাধারণ মানুষ তো আর টাকা পাবে না। জাপার এ নেতা বলেন, সরকারের বিরোধিতা করার জন্য এসব বলিনি। সরকারের পক্ষেই বলেছি। সমালোচনা না করলে সরকার ভালো কিছু করবে কীভাবে! সরকার টানা ২০ বছর ক্ষমতায় রয়েছে। ভেবেছিলাম স্বাচ্ছন্দ্য দেবে এই বাজেট। কিন্তু খেলাপী ঋণ ও পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনার জন্য কোনো চেষ্টা নেই সরকারের।

নিউজটি শেয়ার করুন

বাজেটে মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়বে: ফিরোজ রশীদ

আপডেট সময় : ০৮:৩৬:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪

জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশের নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বলেছেন, প্রস্তাবিত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের বাজেটের মধ্যে অনেক ফাঁকফোকর রয়ে গেছে। এ বাজেটে মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়বে।

শনিবার (৮ জুন) গুলশানে রওশন এরশাদের বাসভবনে দলের সম্মেলন পরবর্তী প্রেসিডিয়ামের প্রথম বৈঠকে ফিরোজ রশীদ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাজেটের মধ্যে অনেক ফাঁকফোকর রয়ে গেছে। এটি শাক দিয়ে মাছ ঢাকার বাজেট। আসল চিত্রকে সম্পূর্ণভাবে ঢাকার চেষ্টা করা হয়েছে। মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়বে। ধনীরা আরও ধনী হবে। দরিদ্র্যরা হবে দরিদ্র্য। মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে। খেলাপী ঋণ কীভাবে আদায় হবে তা সরকার বলে না। কোন ব্যাংক থেকে কত টাকা পাচার হয়েছে তার কোনো হিসাব আজ পর্যন্ত পেলাম না।

জাপার একাংশের নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, শেয়ার বাজারের বাজে অবস্থা দেখার কেউ নেই। ব্যাংকিং খাতকে শক্তিশালী করতে না পারলে দেশ পঙ্গু হয়ে যাবে। ব্যাংক থেকে যদি সরকারই ঋণ নেয়, তাহলে সাধারণ মানুষ তো আর টাকা পাবে না। জাপার এ নেতা বলেন, সরকারের বিরোধিতা করার জন্য এসব বলিনি। সরকারের পক্ষেই বলেছি। সমালোচনা না করলে সরকার ভালো কিছু করবে কীভাবে! সরকার টানা ২০ বছর ক্ষমতায় রয়েছে। ভেবেছিলাম স্বাচ্ছন্দ্য দেবে এই বাজেট। কিন্তু খেলাপী ঋণ ও পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনার জন্য কোনো চেষ্টা নেই সরকারের।