০৯:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিয়ানমারে ফেরত গেলেন ১৩৪ বিজিপি ও সেনাসদস্য

মিয়ানমারে জান্তা সরকারের সাথে বিদ্রোহীদের দীর্ঘদিন ধরে চলা সংঘাতের জেরে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা ১৩৪ জন সীমান্তরক্ষী পুলিশ (বিজিপি) ও সেনাসদস্যকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি মিয়ানমারে বিভিন্ন সময়ে কারাভোগ করা ৪৫ জন বাংলাদেশিকে ফেরত দেবে মিয়ানমার।

রোববার সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজার শহরের বাঁকখালী নদীর মোহনাসংলগ্ন নুনিয়াছড়ার বিআইডব্লিটিএ’র জেটি ঘাট দিয়ে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে।

জানা গেছে, মিয়ানমার সরকারি বাহিনীর এসব সদস্যদের টাগবোটে করে গভীর সাগরে নিয়ে যাওয়া হবে। পরে সেখানে অবস্থানকারী মিয়ানমার নৌবাহিনীর বড় একটি জাহাজে তাদের তুলে দেওয়া হবে।

এর আগে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ামিন হোসেন জানান, মিয়ানমারের সিতওয়ে বন্দর থেকে একটি জাহাজ রওনা দিয়ে বাংলাদেশ মিয়ানমারের জলসীমায় এসে অবস্থান করছে। হস্তান্তর প্রক্রিয়া শেষে ১৩৪ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষীকে ফেরত দেয়া হবে। আর ফিরিয়ে আনা হবে ৪৫ জন বাংলাদেশিকে।

মিয়ানমারের কারাগারে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ভোগ করে দেশে ফেরত আসা ৪৫ বাংলাদেশি নাগরিককে বহনকারী জাহাজটি এখনও সাগরে রয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের মিয়ানমারের জাহাজ থেকে ছোট ট্রলারে তুলে কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়ার বিআইডব্লিটিএ জেটিঘাটে নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এ বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ৩৩০ জন মিয়ানমারের বিজিপি সেনা ও সরকারি কর্মকর্তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

দ্বিতীয় দফায় ২৫ এপ্রিল ২৮৮ জন আশ্রিতদের ফেরত দেয় বাংলাদেশ। বিনিময়ে সেদেশে কারাভোগ করা ১৭৩ জন বাংলাদেশিকে ফেরত আনা হয়।

মিয়ানমারে ফেরত গেলেন ১৩৪ বিজিপি ও সেনাসদস্য

আপডেট : ০১:২০:৫০ অপরাহ্ন, রোববার, ৯ জুন ২০২৪

মিয়ানমারে জান্তা সরকারের সাথে বিদ্রোহীদের দীর্ঘদিন ধরে চলা সংঘাতের জেরে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা ১৩৪ জন সীমান্তরক্ষী পুলিশ (বিজিপি) ও সেনাসদস্যকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি মিয়ানমারে বিভিন্ন সময়ে কারাভোগ করা ৪৫ জন বাংলাদেশিকে ফেরত দেবে মিয়ানমার।

রোববার সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজার শহরের বাঁকখালী নদীর মোহনাসংলগ্ন নুনিয়াছড়ার বিআইডব্লিটিএ’র জেটি ঘাট দিয়ে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে।

জানা গেছে, মিয়ানমার সরকারি বাহিনীর এসব সদস্যদের টাগবোটে করে গভীর সাগরে নিয়ে যাওয়া হবে। পরে সেখানে অবস্থানকারী মিয়ানমার নৌবাহিনীর বড় একটি জাহাজে তাদের তুলে দেওয়া হবে।

এর আগে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ামিন হোসেন জানান, মিয়ানমারের সিতওয়ে বন্দর থেকে একটি জাহাজ রওনা দিয়ে বাংলাদেশ মিয়ানমারের জলসীমায় এসে অবস্থান করছে। হস্তান্তর প্রক্রিয়া শেষে ১৩৪ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষীকে ফেরত দেয়া হবে। আর ফিরিয়ে আনা হবে ৪৫ জন বাংলাদেশিকে।

মিয়ানমারের কারাগারে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ভোগ করে দেশে ফেরত আসা ৪৫ বাংলাদেশি নাগরিককে বহনকারী জাহাজটি এখনও সাগরে রয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের মিয়ানমারের জাহাজ থেকে ছোট ট্রলারে তুলে কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়ার বিআইডব্লিটিএ জেটিঘাটে নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এ বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ৩৩০ জন মিয়ানমারের বিজিপি সেনা ও সরকারি কর্মকর্তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

দ্বিতীয় দফায় ২৫ এপ্রিল ২৮৮ জন আশ্রিতদের ফেরত দেয় বাংলাদেশ। বিনিময়ে সেদেশে কারাভোগ করা ১৭৩ জন বাংলাদেশিকে ফেরত আনা হয়।