০২:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ফলমূল এবং মিষ্টান্ন বিতরণ করা হয়। আজ সোমবার (১৭ই জুন) রাজধানীল যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে এসব উপহার হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এ.বি.এম. সরওয়ার-ই-আলম সরকার।

এ সময় উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দিয়ে বক্তব্য রাখেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ তাঁদের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁরা বলেন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা মুক্তিযোদ্ধারা মূল্যায়ন তো করেনি বরং নানভাবে তাঁদের হয়রানি করেছে এবং অসম্মানিত করেছে।

সবশেষে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব তাঁর বক্তব্যে বাঙালি জাতির সূর্যসন্তানদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে বিশ্বের দরবারে বিজয়ী জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০২১ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সকল মাপকাঠিতে সফল হয়েছেন। তিনি ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সমৃদ্ধশালী এবং স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা

আপডেট : ০৬:০৮:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ফলমূল এবং মিষ্টান্ন বিতরণ করা হয়। আজ সোমবার (১৭ই জুন) রাজধানীল যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে এসব উপহার হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এ.বি.এম. সরওয়ার-ই-আলম সরকার।

এ সময় উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দিয়ে বক্তব্য রাখেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ তাঁদের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁরা বলেন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা মুক্তিযোদ্ধারা মূল্যায়ন তো করেনি বরং নানভাবে তাঁদের হয়রানি করেছে এবং অসম্মানিত করেছে।

সবশেষে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব তাঁর বক্তব্যে বাঙালি জাতির সূর্যসন্তানদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে বিশ্বের দরবারে বিজয়ী জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০২১ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সকল মাপকাঠিতে সফল হয়েছেন। তিনি ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সমৃদ্ধশালী এবং স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।