ঢাকা ০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

‘ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করেই দেশ এগিয়ে নিচ্ছি’

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৯:৩১:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০২৪
  • / ৩৭৮ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাঙ্গালীর প্রতিটি অর্জনে আওয়ামী লীগ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। বাংলাদেশের এই উন্নয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য।

প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘বারবার আওয়ামী লীগের উপর আঘাত এসেছে দলটিকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে।’ আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগ গণমানুষের সংগঠন বলেই, মানুষের অধিকার আদায়ের সংগঠন বলেই, দলটিকে নিশ্চিহ্ন করা সম্ভব হয়নি। তিনি গর্ব করে বলেন, আওয়ামী লীগের কর্মীরা কখনো মাথা নত করে না।

দলত্যাগীদের প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যারা ছেড়েছেন তারা ভুল করেছেন। আওয়ামী লীগের জন্যই এসব নেতা উজ্জ্বল ছিলো, কিন্তু ছেড়ে যাবার পর আর জ্বলেনি।’

বিরোধী রাজনৈতিক শক্তির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া যারা ক্ষমতায় এসেছে তারা সন্ত্রাসবাদ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্ত্রের ঝনঝনানি আর দুর্নীতি করেছে। তারা জনগণের শক্তি ভুলে গিয়েছিলো। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। মানুষের ভাগ্য বদলে যাওয়ার বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগের ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও যোগ দেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। এর আগে সকাল থেকে সমাবেশ স্থলে জড়ো হতে শুরু করেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। রাজধানী ছাড়াও আশপাশের জেলা থেকেও মানুষ আসেন সমাবেশে। রঙিন পোশাক, মাথায় ক্যাপ, হাতে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে আসেন কর্মীরা। তাতে উৎসবের পরিবেশ তৈরি হয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও আশপাশের এলাকায়।

প্রতিষ্ঠার ৭৫ বছর পূর্তি উদযাপন করতে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের আয়োজন করে আওয়ামী লীগ। বেলা সাড়ে তিনটায় সমাবেশে যোগ দেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তবে সকাল থেকেই রাজধানী ও এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ আসতে থাকেন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করেই দেশ এগিয়ে নিচ্ছি’

আপডেট সময় : ০৯:৩১:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০২৪

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাঙ্গালীর প্রতিটি অর্জনে আওয়ামী লীগ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। বাংলাদেশের এই উন্নয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য।

প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘বারবার আওয়ামী লীগের উপর আঘাত এসেছে দলটিকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে।’ আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগ গণমানুষের সংগঠন বলেই, মানুষের অধিকার আদায়ের সংগঠন বলেই, দলটিকে নিশ্চিহ্ন করা সম্ভব হয়নি। তিনি গর্ব করে বলেন, আওয়ামী লীগের কর্মীরা কখনো মাথা নত করে না।

দলত্যাগীদের প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যারা ছেড়েছেন তারা ভুল করেছেন। আওয়ামী লীগের জন্যই এসব নেতা উজ্জ্বল ছিলো, কিন্তু ছেড়ে যাবার পর আর জ্বলেনি।’

বিরোধী রাজনৈতিক শক্তির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া যারা ক্ষমতায় এসেছে তারা সন্ত্রাসবাদ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্ত্রের ঝনঝনানি আর দুর্নীতি করেছে। তারা জনগণের শক্তি ভুলে গিয়েছিলো। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। মানুষের ভাগ্য বদলে যাওয়ার বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগের ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও যোগ দেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। এর আগে সকাল থেকে সমাবেশ স্থলে জড়ো হতে শুরু করেন দলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। রাজধানী ছাড়াও আশপাশের জেলা থেকেও মানুষ আসেন সমাবেশে। রঙিন পোশাক, মাথায় ক্যাপ, হাতে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে আসেন কর্মীরা। তাতে উৎসবের পরিবেশ তৈরি হয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও আশপাশের এলাকায়।

প্রতিষ্ঠার ৭৫ বছর পূর্তি উদযাপন করতে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের আয়োজন করে আওয়ামী লীগ। বেলা সাড়ে তিনটায় সমাবেশে যোগ দেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তবে সকাল থেকেই রাজধানী ও এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ আসতে থাকেন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।