ঢাকা ০৭:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪, ১৫ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ক্রিকেটকে বদলে দেওয়া সেই ডাকওয়ার্থ আর নেই

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:২০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪
  • / ৩৩৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ক্রিকেটে বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে ফল নিয়ে আসতে ব্যবহৃত হয় ডাকওয়ার্থ-লুইস ও স্টার্ন পদ্ধতি, সংক্ষেপে যা ডিএলএস নামে পরিচিত। চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বেশ কয়েকটি ম্যাচেও এর ব্যবহার দেখা গেছে। এমনকি সুপার এইটে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশের শেষ ম্যাচেও এটি কাজে দেয়। এ পদ্ধতির উদ্ভাবককের একজন ফ্রাঙ্ক ডাকওয়ার্থ গত শুক্রবার ৮৪ বছর বয়সে মারা গেছেন। ক্রিকেট বিষয়ক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন ক্রিকইনফো এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে।

ইংলিশ পরিসংখ্যানবিদ টনি লুইসকে সঙ্গে নিয়ে ফ্রাঙ্ক ডার্কওয়ার্থ ‘ডিএল’ পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন। ডার্কওয়ার্থও একজন পরিসংখ্যানবিদ ছিলেন। শুরুতে এটি কেবল ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি নামেই পরিচিত ছিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটি প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হয় ১৯৯৭ সালে।

এটিকে মানদণ্ড ধরে আইসিসি আনুষ্ঠানিকভাবে এর ব্যবহার শুরু করে ২০০১ সাল থেকে। শুরুতে এটি কেবল সীমিত দৈর্ঘ্যের ক্রিকেটে ব্যবহৃত হত। ২০১৪ সালে এ পদ্ধতিতে কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসেন অস্ট্রেলিয়ান পরিসংখ্যানবিদ স্টিভেন স্টার্ন। তখন থেকে এ পদ্ধতির নাম হয়ে যায় ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন বা ডিএলএস পদ্ধতি।

ক্রিকেটে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য ২০১০ সালে ডার্কওয়ার্থ ও লুইসকে ‘মেম্বার অব দ্যা অর্ডার অব দ্যা ব্রিটিশ এম্পায়ার’ স্বীকৃতি দেওয়া হয়। যা এমবিই নামে পরিচিত। এর আগে ২০২০ সালে ৭৮ বছর বয়সে মারা যান এ পদ্ধতির সহ উদ্ভাবক লুইস। এবার শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করলেন ডার্কওয়ার্থ।

নিউজটি শেয়ার করুন

ক্রিকেটকে বদলে দেওয়া সেই ডাকওয়ার্থ আর নেই

আপডেট সময় : ০১:২০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪

ক্রিকেটে বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে ফল নিয়ে আসতে ব্যবহৃত হয় ডাকওয়ার্থ-লুইস ও স্টার্ন পদ্ধতি, সংক্ষেপে যা ডিএলএস নামে পরিচিত। চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বেশ কয়েকটি ম্যাচেও এর ব্যবহার দেখা গেছে। এমনকি সুপার এইটে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশের শেষ ম্যাচেও এটি কাজে দেয়। এ পদ্ধতির উদ্ভাবককের একজন ফ্রাঙ্ক ডাকওয়ার্থ গত শুক্রবার ৮৪ বছর বয়সে মারা গেছেন। ক্রিকেট বিষয়ক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন ক্রিকইনফো এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে।

ইংলিশ পরিসংখ্যানবিদ টনি লুইসকে সঙ্গে নিয়ে ফ্রাঙ্ক ডার্কওয়ার্থ ‘ডিএল’ পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন। ডার্কওয়ার্থও একজন পরিসংখ্যানবিদ ছিলেন। শুরুতে এটি কেবল ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি নামেই পরিচিত ছিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটি প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হয় ১৯৯৭ সালে।

এটিকে মানদণ্ড ধরে আইসিসি আনুষ্ঠানিকভাবে এর ব্যবহার শুরু করে ২০০১ সাল থেকে। শুরুতে এটি কেবল সীমিত দৈর্ঘ্যের ক্রিকেটে ব্যবহৃত হত। ২০১৪ সালে এ পদ্ধতিতে কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসেন অস্ট্রেলিয়ান পরিসংখ্যানবিদ স্টিভেন স্টার্ন। তখন থেকে এ পদ্ধতির নাম হয়ে যায় ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন বা ডিএলএস পদ্ধতি।

ক্রিকেটে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য ২০১০ সালে ডার্কওয়ার্থ ও লুইসকে ‘মেম্বার অব দ্যা অর্ডার অব দ্যা ব্রিটিশ এম্পায়ার’ স্বীকৃতি দেওয়া হয়। যা এমবিই নামে পরিচিত। এর আগে ২০২০ সালে ৭৮ বছর বয়সে মারা যান এ পদ্ধতির সহ উদ্ভাবক লুইস। এবার শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করলেন ডার্কওয়ার্থ।