ঢাকা ০৩:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পুলিশের সাবেক এআইজির ৪৮ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:০৯:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪
  • / ৩৮১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শামসুদ্দোহা খন্দকার এবং তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকারের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন।

আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর বিশেষ জজ আদালতে এই অভিযোগপত্র জমা দেন দুদক কর্মকর্তারা। আসামি দুজনেই বর্তমানে জামিনে আছেন।

শামসুদ্দোহা খন্দকারের বিরুদ্ধে ৮ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ২১ জানুয়ারি মামলা করে দুদক। মামলাটি তদন্ত করে দুদকের সহকারী পরিচালক খোরশেদ আলম।

অভিযোগপত্রের বলা হয়, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শামসুদ্দোহা খন্দকারের বিরুদ্ধে ২১ কোটি ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকার অবৈধ আয়ের তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে দুদক। অভিযোগপত্রে শামসুদ্দোহা খন্দকারের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৮৭ লাখ ৩ হাজার ৩৮৩ টাকার তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

এ ছাড়া অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শামসুদ্দোহা খন্দকারের স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানার খন্দকারের বিরুদ্ধে ২৭ কোটি ৪৮ লাখ ৮২ হাজার ৪৯১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামি ফেরদৌসী সুলতানা গৃহিণী এবং তাঁর আয়ের কোনো উৎস নেই।

শামসুদ্দোহা খন্দকার ২০১১ সালের ১১ অক্টোবর বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব নেন। দায়িত্বপালনের সময় তাঁর বিরুদ্ধে সীমাহীন অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ ওঠে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এর আগে তিনি পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

পুলিশের সাবেক এআইজির ৪৮ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

আপডেট সময় : ১০:০৯:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪

অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শামসুদ্দোহা খন্দকার এবং তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকারের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন।

আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর বিশেষ জজ আদালতে এই অভিযোগপত্র জমা দেন দুদক কর্মকর্তারা। আসামি দুজনেই বর্তমানে জামিনে আছেন।

শামসুদ্দোহা খন্দকারের বিরুদ্ধে ৮ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ২১ জানুয়ারি মামলা করে দুদক। মামলাটি তদন্ত করে দুদকের সহকারী পরিচালক খোরশেদ আলম।

অভিযোগপত্রের বলা হয়, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শামসুদ্দোহা খন্দকারের বিরুদ্ধে ২১ কোটি ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকার অবৈধ আয়ের তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে দুদক। অভিযোগপত্রে শামসুদ্দোহা খন্দকারের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৮৭ লাখ ৩ হাজার ৩৮৩ টাকার তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

এ ছাড়া অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শামসুদ্দোহা খন্দকারের স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানার খন্দকারের বিরুদ্ধে ২৭ কোটি ৪৮ লাখ ৮২ হাজার ৪৯১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পেয়েছে দুদক।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামি ফেরদৌসী সুলতানা গৃহিণী এবং তাঁর আয়ের কোনো উৎস নেই।

শামসুদ্দোহা খন্দকার ২০১১ সালের ১১ অক্টোবর বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব নেন। দায়িত্বপালনের সময় তাঁর বিরুদ্ধে সীমাহীন অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ ওঠে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এর আগে তিনি পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।