ঢাকা ০৬:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পেঁয়াজের ঝাঁজ বেড়েছে, সবজি ও মাছের বাজার চড়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:১৭:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪
  • / ৩৮৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজধানীর খুচরা বাজারে এক শ টাকা ছাড়িয়েছে পেঁয়াজের দাম। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ২০ টাকা বেড়ে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। সবজির বাজারও চলে যাচ্ছে নাগালের বাইরে। সপ্তাহের ঘুরতে না ঘুরতেই কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকা কেজি দরে। বরবটি, করলা, বেগুনসহ বেশ কয়েকটি সবজি দাম ১২০ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। এছাড়া বাজারে মাছ-মুরগির দামও বাড়তি যাচ্ছে।

শুক্রবার (৫ জুলাই) রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, রামপুরা, মহাখালী, মালিবাগ, গুলশান, বাড্ড, মিরপুর, খিলগাঁও, কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের সবজির অতিরিক্ত বাড়তি দাম। মাছ ও মুরগির দামেও ঊর্ধ্বগতি। টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিকে দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে উল্লেখ করছেন বিক্রেতারা। অন্যদিকে এত বাড়তি দামে নিজেদের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ ক্রেতারা।

বাজারে দেখা গেছে, প্রতিকেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়, গাজর প্রতিকেজি ১০০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ১২০ টাকা, পটল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ১০০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ১২০ টাকা, ঝিঙ্গা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ধন্দুল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কচুর লতি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, বেগুন (লম্বা) প্রতি কেজি ৮০, গোল বেগুন প্রতি কেজি ১২০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ঢেঁরস প্রতি কেজি ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা, কচুর মুখি প্রতি কেজি ১০০ টাকা এবং কাঁকরোল প্রতি কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে ফুলকপি প্রতিটি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, ব্রোকলি ৫০ টাকা পিস, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা এবং গাজর ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে লেবুর হালি ১০ থেকে ৪০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। এ ছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাকের আঁটি ১৫ টাকা, লাউ শাক ৪০ টাকা, মুলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১৫ থেকে ২০ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা, পুঁই শাক ৩০ টাকা আঁটি।

রাজধানী মহাখালী বাজারে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী আব্দুল কাইয়ুম বলেন, বাজারে সবজির এত দাম দেখে নিজেই হতাশ হয়েছি। অন্য সব ধরনের পণ্যের দামই আকাশ ছোঁয়া। সেই সঙ্গে আজ দেখছি সবজির দাম আরও বেড়ে গেছে। বরবটি করলা বেগুনসহ বেশ কয়েকটি সবজি দাম ১২০ টাকা হয়েছে। ১০০ টাকার ঘরে আছে শসা, কাঁকরোল। অন্যদিকে কাঁচা মরিচের কেজি দাঁড়িয়েছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা। মাছ মাংসের দাম তো আগে থেকেই বেশি সাধারণ মানুষ যে সবজি খাবে সেগুলোর দামও দেখছি আজ আকাশ ছোঁয়া হয়ে গেছে। যখন যেভাবে ইচ্ছা ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে, সেখানে ক্রেতাদের কিছুই বলার নাই কিছুই করার নেই। কোনো সাধারণ মানুষ এত দাম দিয়ে এগুলো কিনে খেতে পারবে না।

সব ধরনের সবজির বাড়তি দাম বিষয়ে রাজধানীর গুলশান লেকপাড় বাজারের বিক্রেতা খোরশেদ আলম বলেন, বেশ কিছুদিন ধরেই সবজির কিছুটা বাড়তি দাম। তবে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে সবজির দাম আরও বেড়ে গেছে। আজ কারওয়ানবাজারেই পাইকারি সব সবজি কেনার অতিরিক্ত দাম লেগেছে। সেইসঙ্গে রাস্তা খরচসহ পরিবহন খরচ মিলিয়ে খুচরা বাজারে এর দাম আরও বেড়ে গেছে।

ক্রেতারা অভিযোগ করে বলেন, দুই থেকে তিন দিন পর পরই দাম বাড়ছে পেঁয়াজের। ফলে অসহনীয় হয়ে উঠেছে জনজীবন। এ সময় বাজারে সরকারের নজরদারি বাড়ানোর কথা জানান তারা।

এদিকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, ভারত থেকে চার থেকে পাঁচ মাস পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিল। ফলে সরবরাহ কম ছিল। পরে আবার ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিলেও এর ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এতেই দেশে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যায়। বাজারে আমদানি করা পেঁয়াজের দামের সঙ্গে দেশি পেঁয়াজের দামও বাড়ে।

অন্যদিকে বাজারে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়, সোনালী মুরগি প্রতি কেজি ৩৪০ টাকা, কক প্রতি কেজি ৩৩০ টাকা, লেয়ার প্রতি কেজি ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে আগের বাড়তি দামেই প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায় এবং খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১১০০ টাকায়।

তবে ক্রেতাদের অভিযোগ, সুযোগ বুঝে বাড়তি মুনাফা করছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারি অভিযানের পরও স্বস্তি নেই ডিমের দামে। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। তা ছাড়া আলুর কেজি ৬০ টাকা। চড়া মাছ, মাংসের দামও।

৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছের কেজি এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ এক হাজার ৬০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬৫০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৩৭০ থেকে ৬০০ টাকা, মাগুর ৯০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাঙাশ ১৯০ থেকে ২২০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়, বোয়াল ৫০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া ৪৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, মলা ৬০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৪০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার টাকা, শোল ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, আইড় ৭৫০ থেকে এক হাজার টাকা, বেলে ৮০০ টাকা এবং কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

পেঁয়াজের ঝাঁজ বেড়েছে, সবজি ও মাছের বাজার চড়া

আপডেট সময় : ০৩:১৭:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪

রাজধানীর খুচরা বাজারে এক শ টাকা ছাড়িয়েছে পেঁয়াজের দাম। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ২০ টাকা বেড়ে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। সবজির বাজারও চলে যাচ্ছে নাগালের বাইরে। সপ্তাহের ঘুরতে না ঘুরতেই কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকা কেজি দরে। বরবটি, করলা, বেগুনসহ বেশ কয়েকটি সবজি দাম ১২০ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। এছাড়া বাজারে মাছ-মুরগির দামও বাড়তি যাচ্ছে।

শুক্রবার (৫ জুলাই) রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, রামপুরা, মহাখালী, মালিবাগ, গুলশান, বাড্ড, মিরপুর, খিলগাঁও, কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সব ধরনের সবজির অতিরিক্ত বাড়তি দাম। মাছ ও মুরগির দামেও ঊর্ধ্বগতি। টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিকে দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে উল্লেখ করছেন বিক্রেতারা। অন্যদিকে এত বাড়তি দামে নিজেদের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ ক্রেতারা।

বাজারে দেখা গেছে, প্রতিকেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়, গাজর প্রতিকেজি ১০০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ১২০ টাকা, পটল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ১০০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ১২০ টাকা, ঝিঙ্গা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ধন্দুল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কচুর লতি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, বেগুন (লম্বা) প্রতি কেজি ৮০, গোল বেগুন প্রতি কেজি ১২০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ঢেঁরস প্রতি কেজি ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা, কচুর মুখি প্রতি কেজি ১০০ টাকা এবং কাঁকরোল প্রতি কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে ফুলকপি প্রতিটি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, ব্রোকলি ৫০ টাকা পিস, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা এবং গাজর ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে লেবুর হালি ১০ থেকে ৪০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। এ ছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাকের আঁটি ১৫ টাকা, লাউ শাক ৪০ টাকা, মুলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১৫ থেকে ২০ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা, পুঁই শাক ৩০ টাকা আঁটি।

রাজধানী মহাখালী বাজারে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী আব্দুল কাইয়ুম বলেন, বাজারে সবজির এত দাম দেখে নিজেই হতাশ হয়েছি। অন্য সব ধরনের পণ্যের দামই আকাশ ছোঁয়া। সেই সঙ্গে আজ দেখছি সবজির দাম আরও বেড়ে গেছে। বরবটি করলা বেগুনসহ বেশ কয়েকটি সবজি দাম ১২০ টাকা হয়েছে। ১০০ টাকার ঘরে আছে শসা, কাঁকরোল। অন্যদিকে কাঁচা মরিচের কেজি দাঁড়িয়েছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা। মাছ মাংসের দাম তো আগে থেকেই বেশি সাধারণ মানুষ যে সবজি খাবে সেগুলোর দামও দেখছি আজ আকাশ ছোঁয়া হয়ে গেছে। যখন যেভাবে ইচ্ছা ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে, সেখানে ক্রেতাদের কিছুই বলার নাই কিছুই করার নেই। কোনো সাধারণ মানুষ এত দাম দিয়ে এগুলো কিনে খেতে পারবে না।

সব ধরনের সবজির বাড়তি দাম বিষয়ে রাজধানীর গুলশান লেকপাড় বাজারের বিক্রেতা খোরশেদ আলম বলেন, বেশ কিছুদিন ধরেই সবজির কিছুটা বাড়তি দাম। তবে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে সবজির দাম আরও বেড়ে গেছে। আজ কারওয়ানবাজারেই পাইকারি সব সবজি কেনার অতিরিক্ত দাম লেগেছে। সেইসঙ্গে রাস্তা খরচসহ পরিবহন খরচ মিলিয়ে খুচরা বাজারে এর দাম আরও বেড়ে গেছে।

ক্রেতারা অভিযোগ করে বলেন, দুই থেকে তিন দিন পর পরই দাম বাড়ছে পেঁয়াজের। ফলে অসহনীয় হয়ে উঠেছে জনজীবন। এ সময় বাজারে সরকারের নজরদারি বাড়ানোর কথা জানান তারা।

এদিকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, ভারত থেকে চার থেকে পাঁচ মাস পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিল। ফলে সরবরাহ কম ছিল। পরে আবার ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিলেও এর ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এতেই দেশে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যায়। বাজারে আমদানি করা পেঁয়াজের দামের সঙ্গে দেশি পেঁয়াজের দামও বাড়ে।

অন্যদিকে বাজারে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়, সোনালী মুরগি প্রতি কেজি ৩৪০ টাকা, কক প্রতি কেজি ৩৩০ টাকা, লেয়ার প্রতি কেজি ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে আগের বাড়তি দামেই প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায় এবং খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১১০০ টাকায়।

তবে ক্রেতাদের অভিযোগ, সুযোগ বুঝে বাড়তি মুনাফা করছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারি অভিযানের পরও স্বস্তি নেই ডিমের দামে। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। তা ছাড়া আলুর কেজি ৬০ টাকা। চড়া মাছ, মাংসের দামও।

৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছের কেজি এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের মাছ এক হাজার ৬০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬৫০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৩৭০ থেকে ৬০০ টাকা, মাগুর ৯০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাঙাশ ১৯০ থেকে ২২০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়, বোয়াল ৫০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া ৪৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, মলা ৬০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৪০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার টাকা, শোল ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা, আইড় ৭৫০ থেকে এক হাজার টাকা, বেলে ৮০০ টাকা এবং কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।