ঢাকা ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০২:০৩:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪
  • / ৩৭৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে যমুনা নদীর পানি। এছাড়া জেলার ফুলজোড়, ইছামতি, করতোয়া নদীসহ চলনবিলাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বাড়ছে।

এতে জেলার ৫টি উপজেলার সারে ৫ হাজার পরিবারের ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহরের হার্ডপয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার কমে মঙ্গলবার সকালে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ও কাজিপুরের মেঘাই ঘাট পয়েন্টে ৯ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে নদী তীরবর্তী অঞ্চলগুলোতে দেখা দিয়ে তীব্র ভাঙন।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বাবুল কুমার সূত্রধর জানান, বন্যার পানিতে জেলার ৬১০ হেক্টর জমির পাট, তিল, কলা ও মরিচ ক্ষেত ডুবে গেছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান জানান, দুর্যোগ মোকাবিলায় সার্বিক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ৫ টি উপজেলায় বন্যাকবলিতদের মাঝে ৩৫ মেট্রিক টন চাল, নগদ ৫ লাখ টাকা এবং শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান জানান, জেলার ভাঙনকবলিত এলাকাগুলোয় জিওটিউব ও জিওব্যাগ ডাম্পিং করে ভাঙন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি

আপডেট সময় : ০২:০৩:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪

সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে যমুনা নদীর পানি। এছাড়া জেলার ফুলজোড়, ইছামতি, করতোয়া নদীসহ চলনবিলাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বাড়ছে।

এতে জেলার ৫টি উপজেলার সারে ৫ হাজার পরিবারের ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহরের হার্ডপয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার কমে মঙ্গলবার সকালে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ও কাজিপুরের মেঘাই ঘাট পয়েন্টে ৯ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে নদী তীরবর্তী অঞ্চলগুলোতে দেখা দিয়ে তীব্র ভাঙন।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বাবুল কুমার সূত্রধর জানান, বন্যার পানিতে জেলার ৬১০ হেক্টর জমির পাট, তিল, কলা ও মরিচ ক্ষেত ডুবে গেছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান জানান, দুর্যোগ মোকাবিলায় সার্বিক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ৫ টি উপজেলায় বন্যাকবলিতদের মাঝে ৩৫ মেট্রিক টন চাল, নগদ ৫ লাখ টাকা এবং শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান জানান, জেলার ভাঙনকবলিত এলাকাগুলোয় জিওটিউব ও জিওব্যাগ ডাম্পিং করে ভাঙন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।