০৬:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যমুনার ভাঙনে শতাধিক বাড়ি বিলীন

যমুনা নদীর ভাঙনে দিশেহারা সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও এনায়েতপুর উপজেলার মানুষ। দুই সপ্তাহে শতাধিক বাড়িঘর, ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের হুমকিতে আছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও নানা স্থাপনা। সহায় সম্বল হারিয়ে অনেকে আশ্রয় নিয়েছেন খোলা আকাশের নিচে। সংকট মোকাবেলায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন নদীপাড়ের মানুষ।

দুই সপ্তাহ আগে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় ভাঙন। এখন বন্যার পানি নামতে শুরু করায় ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। জেলার শাহজাদপুর ও এনায়েতপুর উপজেলার ছয়টি গ্রাম ভাঙনের মুখে পড়েছে। ইতোমধ্যেই এসব গ্রামের নদী তীরবর্তী শতাধিক বাড়িঘর ও বিস্তীর্ণ ফসলের জমি যমুনার গর্ভে বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে আছে সরকারি-বেসরকারি বহু স্থাপনা ও নদীর ডান তীর রক্ষা বাঁধ। ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি প্রকল্প চালু থাকলেও অনিয়মের কারণে তার সুফল না পাওয়ার অভিযোগ আছে।

মাথাগোঁজার শেষ সম্বল হারিয়ে অসহায়ভাবে দিন কাটছে নদীপাড়ের মানুষের। ভাঙন রোধে টেকসই বাধ নির্মাণ ও থাকার জন্য সরকারের কাছে জমি চেয়েছেন ভাঙন কবলিতরা।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানালেন, নদী ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। ডান তীর রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ হলে ভাঙন ঠেকানো যাবে বলে আশা তার।

তীর রক্ষা বাঁধের কাজ দ্রুত শেষ করতে মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জ -৬ সংসদ সদস্য চয়ন ইসলাম।

ভাঙন কবলিতদের ভোগান্তি কমাতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

যমুনার ভাঙনে শতাধিক বাড়ি বিলীন

আপডেট : ১১:৫০:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪

যমুনা নদীর ভাঙনে দিশেহারা সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর ও এনায়েতপুর উপজেলার মানুষ। দুই সপ্তাহে শতাধিক বাড়িঘর, ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের হুমকিতে আছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও নানা স্থাপনা। সহায় সম্বল হারিয়ে অনেকে আশ্রয় নিয়েছেন খোলা আকাশের নিচে। সংকট মোকাবেলায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন নদীপাড়ের মানুষ।

দুই সপ্তাহ আগে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় ভাঙন। এখন বন্যার পানি নামতে শুরু করায় ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। জেলার শাহজাদপুর ও এনায়েতপুর উপজেলার ছয়টি গ্রাম ভাঙনের মুখে পড়েছে। ইতোমধ্যেই এসব গ্রামের নদী তীরবর্তী শতাধিক বাড়িঘর ও বিস্তীর্ণ ফসলের জমি যমুনার গর্ভে বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে আছে সরকারি-বেসরকারি বহু স্থাপনা ও নদীর ডান তীর রক্ষা বাঁধ। ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি প্রকল্প চালু থাকলেও অনিয়মের কারণে তার সুফল না পাওয়ার অভিযোগ আছে।

মাথাগোঁজার শেষ সম্বল হারিয়ে অসহায়ভাবে দিন কাটছে নদীপাড়ের মানুষের। ভাঙন রোধে টেকসই বাধ নির্মাণ ও থাকার জন্য সরকারের কাছে জমি চেয়েছেন ভাঙন কবলিতরা।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানালেন, নদী ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। ডান তীর রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ হলে ভাঙন ঠেকানো যাবে বলে আশা তার।

তীর রক্ষা বাঁধের কাজ দ্রুত শেষ করতে মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জ -৬ সংসদ সদস্য চয়ন ইসলাম।

ভাঙন কবলিতদের ভোগান্তি কমাতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।