০৫:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের উস্কানিদাতা চীন: ন্যাটো

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধে চীনকে উস্কানিদাতা হিসেবে অভিহিত করে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো। বুধবার (১০ই জুলাই) জোটের ৭৫তম শীর্ষ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে এ বিবৃতি দেয় আমেরিকা ও ইউরোপের নেতারা।

বিবৃতিতে চীনের সাথে রাশিয়ার সম্পর্কে উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন দেশগুলোর নেতারা।

বিবৃতিটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বলে অভিহিত করেছেন ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ। এ বিষয়ে তিনি বলেন, এই শীর্ষ সম্মেলন থেকে ন্যাটোর পক্ষ পাঠানো বার্তাটি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং খুব স্পষ্ট। রাশিয়ার যুদ্ধকে দীর্ঘায়িত ও সহিংস করার ক্ষেত্রে চীনের দায়িত্ব স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে এ বিজ্ঞপ্তিতে।

বেইজিং রাশিয়ার প্রতিরক্ষা শিল্প ঘাঁটি হয়ে উঠছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। সেইসাথে যুদ্ধে রাশিয়ার সহায়তা ও রাজনৈতিক সমর্র্থন বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন ন্যাটো নেতারা। ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত তিনদিনের এ শীর্ষ সম্মেলনে ৩২ ন্যাটো সদস্যদের দ্বারা অনুমোদিত চূড়ান্ত ঘোষণায় বেইজিংয়ের পারমাণবিক অস্ত্রাগার এবং মহাকাশে এর ক্ষমতা সম্পর্কেও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।

দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন পুর্ণব্যক্ত করেছে ন্যাটো। যুদ্ধ ব্যয় মেটানোর জন্য আরও সামরিক ঘোষণা করা হয়েছে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে দেশটিতে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাসহ বার্ষিক ৪০ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নেতারা। এই সহায়তা ইউক্রেনের জন্য অনুদান নয় ব্যয় নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যয় বলে জানিয়েছেন ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ।

বিশ্বমঞ্চে মাহফুজকে বিপ্লবের ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে পরিচয় করালেন ড. ইউনূস

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের উস্কানিদাতা চীন: ন্যাটো

আপডেট : ১২:১৬:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধে চীনকে উস্কানিদাতা হিসেবে অভিহিত করে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়েছে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো। বুধবার (১০ই জুলাই) জোটের ৭৫তম শীর্ষ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে এ বিবৃতি দেয় আমেরিকা ও ইউরোপের নেতারা।

বিবৃতিতে চীনের সাথে রাশিয়ার সম্পর্কে উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন দেশগুলোর নেতারা।

বিবৃতিটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বলে অভিহিত করেছেন ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ। এ বিষয়ে তিনি বলেন, এই শীর্ষ সম্মেলন থেকে ন্যাটোর পক্ষ পাঠানো বার্তাটি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং খুব স্পষ্ট। রাশিয়ার যুদ্ধকে দীর্ঘায়িত ও সহিংস করার ক্ষেত্রে চীনের দায়িত্ব স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে এ বিজ্ঞপ্তিতে।

বেইজিং রাশিয়ার প্রতিরক্ষা শিল্প ঘাঁটি হয়ে উঠছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। সেইসাথে যুদ্ধে রাশিয়ার সহায়তা ও রাজনৈতিক সমর্র্থন বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন ন্যাটো নেতারা। ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত তিনদিনের এ শীর্ষ সম্মেলনে ৩২ ন্যাটো সদস্যদের দ্বারা অনুমোদিত চূড়ান্ত ঘোষণায় বেইজিংয়ের পারমাণবিক অস্ত্রাগার এবং মহাকাশে এর ক্ষমতা সম্পর্কেও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।

দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন পুর্ণব্যক্ত করেছে ন্যাটো। যুদ্ধ ব্যয় মেটানোর জন্য আরও সামরিক ঘোষণা করা হয়েছে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে দেশটিতে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ও আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাসহ বার্ষিক ৪০ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নেতারা। এই সহায়তা ইউক্রেনের জন্য অনুদান নয় ব্যয় নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যয় বলে জানিয়েছেন ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ।