ঢাকা ০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলায় বাংলাদেশের উদ্বেগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:১৯:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪
  • / ৩৭০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলায় আমরা উদ্বিগ্ন। রাজনীতিতে সহিংসতা থাকা উচিত নয়। রোববার (১৪ জুলাই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এই কথা বলেন।

ড. হাসান মাহমুদ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরণের ঘটনা দেখা যায় না। রাজনীতিতে এ ধরণের ঘটনা নিন্দনীয়। রাজনীতিতে আমরা কোনো প্রকার সন্ত্রাস চাই না। আমাদের দেশে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করা হয় যা অনভিপ্রেত ও আইন বিরোধী।

তিনি বলেন, বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব নেবে বাংলাদেশ। চিকিৎসা বিজ্ঞান, জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি নিরাপত্তা, নেপাল ও ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আমদানি নিয়ে কথা হয়েছে রিট্রিটে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে চায়। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবার পর। তাদের বাণিজ্যিক লেনদেনের স্বার্থও আছে, সেটাও তারা গুরুত্ব দিয়েছে। এছাড়া ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় পচনশীল পণ্য আমদানিতে বাংলাদেশের জন্য কোটা দেয়ার বিষয়টি এসেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলায় বাংলাদেশের উদ্বেগ

আপডেট সময় : ০৩:১৯:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুলাই ২০২৪

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলায় আমরা উদ্বিগ্ন। রাজনীতিতে সহিংসতা থাকা উচিত নয়। রোববার (১৪ জুলাই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এই কথা বলেন।

ড. হাসান মাহমুদ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরণের ঘটনা দেখা যায় না। রাজনীতিতে এ ধরণের ঘটনা নিন্দনীয়। রাজনীতিতে আমরা কোনো প্রকার সন্ত্রাস চাই না। আমাদের দেশে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করা হয় যা অনভিপ্রেত ও আইন বিরোধী।

তিনি বলেন, বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব নেবে বাংলাদেশ। চিকিৎসা বিজ্ঞান, জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি নিরাপত্তা, নেপাল ও ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আমদানি নিয়ে কথা হয়েছে রিট্রিটে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে চায়। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবার পর। তাদের বাণিজ্যিক লেনদেনের স্বার্থও আছে, সেটাও তারা গুরুত্ব দিয়েছে। এছাড়া ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় পচনশীল পণ্য আমদানিতে বাংলাদেশের জন্য কোটা দেয়ার বিষয়টি এসেছে।