ঢাকা ০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কান্নাভেজা চোখে মাঠ ছাড়লেন মেসি

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:৩৯:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জুলাই ২০২৪
  • / ৪০৬ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কোপা আমেরিকার হাইভোল্টেজ ম্যাচটি ছিল ডি মারিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলের শেষ ম্যাচ, আর লিওনেল মেসির ছিল কোপার শেষ ম্যাচ। তবে শেষ ম্যাচেও পুরোটা সময় থাকা হলো না মেসির। ইনজুরির কারণে মাঠ ছাড়তে হলো আর্জেন্টাইন মহাতারকাকে।

সোমবার (১৫ জুলাই) মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে কোপার ফাইনাল ম্যাচের ৬৬ মিনিটে বদলি করা হয় মেসিকে। বদলি হিসেবে নেমেছেন নিকোলাস গঞ্জালেস। পরে কান্নাভেজা চোখে কোপার মাঠকে বিদায় জানান মেসি। এদিন ম্যাচের ৭০ মিনিট পর্যন্ত আর্জেন্টিনা ও কলম্বিয়ার কেউই গোলের দেখা পায়নি।

মেসি ম্যাচের ৩৭ মিনিটেই মূলত ইনজুরিতে পড়েন। ওই সময় আক্রমণে যাওয়ার পরই তাকে কড়া ট্যাকেল করেন কলম্বিয়ার রাইটব্যাক সান্তিয়াগো আরিয়াস। কড়া ট্যাকেলের পর সেখানেই গোড়ালি মচকায় লা পুলগার। এরপর ব্যথানাশক দিয়ে সাময়িক চিকিৎসা চলে মেসির। খেলায়ও ফিরে আসেন খানিক পরেই। প্রথমার্ধ শেষ করেছেন সতর্কভাবেই।

তবে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে আর নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি মেসি। খেলছেন ৬৩ মিনিট পর্যন্ত। একপর্যায়ে প্রেসিং করতে গিয়েই পড়ে যান মাঠে। সেখান থেকে আর ফেরা হয়নি মেসির। মাঠের চিকিৎসার পর আর্মব্যান্ড তুলে দিলেন আনহেল ডি মারিয়ার কাছে। সাইডবেঞ্চে বসেই এরপর কান্নায় ভেঙে পড়েন মেসি।

ম্যাচে অবশ্য মেসিকে এমন কড়া ট্যাকেলের পরও কোনো কার্ড দেখতে হয়নি আরিয়াসকে। ব্রাজিলিয়ান রেফারি রাফায়েল ক্লাউস বাজাননি ফাউলের বাঁশিও। ম্যাচেও অবশ্য এখন পর্যন্ত ফলাফলে এর প্রভাব পড়েনি। খেলা চলছে গোলশূন্য ড্র-য়ে।

নিউজটি শেয়ার করুন

কান্নাভেজা চোখে মাঠ ছাড়লেন মেসি

আপডেট সময় : ১১:৩৯:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জুলাই ২০২৪

কোপা আমেরিকার হাইভোল্টেজ ম্যাচটি ছিল ডি মারিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলের শেষ ম্যাচ, আর লিওনেল মেসির ছিল কোপার শেষ ম্যাচ। তবে শেষ ম্যাচেও পুরোটা সময় থাকা হলো না মেসির। ইনজুরির কারণে মাঠ ছাড়তে হলো আর্জেন্টাইন মহাতারকাকে।

সোমবার (১৫ জুলাই) মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে কোপার ফাইনাল ম্যাচের ৬৬ মিনিটে বদলি করা হয় মেসিকে। বদলি হিসেবে নেমেছেন নিকোলাস গঞ্জালেস। পরে কান্নাভেজা চোখে কোপার মাঠকে বিদায় জানান মেসি। এদিন ম্যাচের ৭০ মিনিট পর্যন্ত আর্জেন্টিনা ও কলম্বিয়ার কেউই গোলের দেখা পায়নি।

মেসি ম্যাচের ৩৭ মিনিটেই মূলত ইনজুরিতে পড়েন। ওই সময় আক্রমণে যাওয়ার পরই তাকে কড়া ট্যাকেল করেন কলম্বিয়ার রাইটব্যাক সান্তিয়াগো আরিয়াস। কড়া ট্যাকেলের পর সেখানেই গোড়ালি মচকায় লা পুলগার। এরপর ব্যথানাশক দিয়ে সাময়িক চিকিৎসা চলে মেসির। খেলায়ও ফিরে আসেন খানিক পরেই। প্রথমার্ধ শেষ করেছেন সতর্কভাবেই।

তবে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে আর নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি মেসি। খেলছেন ৬৩ মিনিট পর্যন্ত। একপর্যায়ে প্রেসিং করতে গিয়েই পড়ে যান মাঠে। সেখান থেকে আর ফেরা হয়নি মেসির। মাঠের চিকিৎসার পর আর্মব্যান্ড তুলে দিলেন আনহেল ডি মারিয়ার কাছে। সাইডবেঞ্চে বসেই এরপর কান্নায় ভেঙে পড়েন মেসি।

ম্যাচে অবশ্য মেসিকে এমন কড়া ট্যাকেলের পরও কোনো কার্ড দেখতে হয়নি আরিয়াসকে। ব্রাজিলিয়ান রেফারি রাফায়েল ক্লাউস বাজাননি ফাউলের বাঁশিও। ম্যাচেও অবশ্য এখন পর্যন্ত ফলাফলে এর প্রভাব পড়েনি। খেলা চলছে গোলশূন্য ড্র-য়ে।