০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ : হারুন

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত অনেকবার গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা বা দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু পুলিশের কারণে তারা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তারা এবার পুলিশকেই টার্গেট করেছে।

তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির প্রথম টার্গেট ছিল পুলিশ। তারা বারবার রাষ্ট্রীয় স্থাপনাগুলোতে হামলা চালিয়েছে। ২৮ অক্টোবরেও তা দেখা গেছে। সে সময় প্রধান বিচারপতির বাস ভবনে হামলা করেছে, পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে, পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। এবার কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে এসব অপশক্তি জামায়াত-বিএনপি চক্র শনির আখড়ায় ও রায়েরবাগ এলাকায় গিয়ে হামলা চালিয়েছে। পুলিশ সদস্যদের যেখানে পেয়েছে সেখানেই পিটিয়েছে।

ডিবিপ্রধান বলেন, বাড়িবাড়ি তল্লাশি করেছে তারা। উদ্দেশ্য ছিল একটাই— পুলিশকে ডিমরালাইজড করা। পুলিশকে ডিমরালাইজড করতে পারলে তারা হয়ত মনে করেছিল আন্দোলন সাকসেস হবে। পুলিশ দুর্বল হলে পিছিয়ে যাবে। তখন তারা এই রাষ্ট্রকে অকার্যকর এবং সরকারের পতন ঘটাতে পারবে মনে করেছিল। দেশ ও মানুষের জন্য পুলিশ সদস্যরা নানা সময়ে আত্মাহুতি দিয়েছি। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত পীড়াদায়ক। এই কোটা আন্দোলনে তিন পুলিশ সদস্যকে হারিয়েছি। কিন্তু পুলিশের মনোবল মোটেও ভাঙ্গেনি।

পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ : হারুন

আপডেট : ০৫:১০:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড ও ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত অনেকবার গণতান্ত্রিক সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতাচ্যুত করা বা দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু পুলিশের কারণে তারা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তারা এবার পুলিশকেই টার্গেট করেছে।

তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির প্রথম টার্গেট ছিল পুলিশ। তারা বারবার রাষ্ট্রীয় স্থাপনাগুলোতে হামলা চালিয়েছে। ২৮ অক্টোবরেও তা দেখা গেছে। সে সময় প্রধান বিচারপতির বাস ভবনে হামলা করেছে, পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে, পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। এবার কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে এসব অপশক্তি জামায়াত-বিএনপি চক্র শনির আখড়ায় ও রায়েরবাগ এলাকায় গিয়ে হামলা চালিয়েছে। পুলিশ সদস্যদের যেখানে পেয়েছে সেখানেই পিটিয়েছে।

ডিবিপ্রধান বলেন, বাড়িবাড়ি তল্লাশি করেছে তারা। উদ্দেশ্য ছিল একটাই— পুলিশকে ডিমরালাইজড করা। পুলিশকে ডিমরালাইজড করতে পারলে তারা হয়ত মনে করেছিল আন্দোলন সাকসেস হবে। পুলিশ দুর্বল হলে পিছিয়ে যাবে। তখন তারা এই রাষ্ট্রকে অকার্যকর এবং সরকারের পতন ঘটাতে পারবে মনে করেছিল। দেশ ও মানুষের জন্য পুলিশ সদস্যরা নানা সময়ে আত্মাহুতি দিয়েছি। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত পীড়াদায়ক। এই কোটা আন্দোলনে তিন পুলিশ সদস্যকে হারিয়েছি। কিন্তু পুলিশের মনোবল মোটেও ভাঙ্গেনি।