১০:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিন সমন্বয়ককে হেফাজতে রাখার কারণ জানালো ডিবি

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারে দাবিতে শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিন জনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানালো গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

শনিবার রাজধানীর ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, নিরাপত্তা দিতে তাদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

হারুন অর রশীদ বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এবং অপর দুই সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারকে আমরা শুক্রবার দিনগত রাতে নিয়ে এসেছি। তারা বিভিন্ন জায়গা, ফেসবুকে নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছিলেন। তাদের একজনের বাবাও নিরাপত্তাহীনতার কথা বিভিন্ন জায়গা বলেছেন। আমরা মনে করি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হিসেবে কেউ যদি কোথাও নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে, আমাদের দায়িত্ব তাদের নিরাপত্তা দেওয়া। তাদের ক্ষেত্রে আমরা সেটাই করছি।

সাংবাদিকদের হারুন বলেন, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এবং আরও কিছু নেতাকে আমরা রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসা করেছি, তারা বলেছেন, সমন্বয়কদের সঙ্গে তাদের কথা হয়েছে। অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে তাদের কী কথা হয়েছে, এগুলো জানার জন্য আমরা তাদের কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করবো। পাশাপাশি তাদের নিরাপত্তা দেবো।

শুক্রবার হাসপাতালে থাকা নাহিদের স্বজনরা জানান, ওই দিন বেলা সাড়ে ৩টার দিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে একদল লোক এসে প্রথমে নাহিদকে তুলে নিয়ে যায়। পরে আসিফ ও বাকেরকে তুলে নেয়। এই তিনজনই রাজধানীর গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ছিলেন।

এই তিন জনকে এর আগেও একবার তুলে নেওয়া হয়েছিলো বলে অভিযোগ করেছিলেন তারা। তিন জনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

তিন সমন্বয়ককে হেফাজতে রাখার কারণ জানালো ডিবি

আপডেট : ০৯:৪৭:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারে দাবিতে শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিন জনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানালো গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

শনিবার রাজধানীর ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, নিরাপত্তা দিতে তাদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

হারুন অর রশীদ বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এবং অপর দুই সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারকে আমরা শুক্রবার দিনগত রাতে নিয়ে এসেছি। তারা বিভিন্ন জায়গা, ফেসবুকে নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছিলেন। তাদের একজনের বাবাও নিরাপত্তাহীনতার কথা বিভিন্ন জায়গা বলেছেন। আমরা মনে করি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হিসেবে কেউ যদি কোথাও নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে, আমাদের দায়িত্ব তাদের নিরাপত্তা দেওয়া। তাদের ক্ষেত্রে আমরা সেটাই করছি।

সাংবাদিকদের হারুন বলেন, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এবং আরও কিছু নেতাকে আমরা রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসা করেছি, তারা বলেছেন, সমন্বয়কদের সঙ্গে তাদের কথা হয়েছে। অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে তাদের কী কথা হয়েছে, এগুলো জানার জন্য আমরা তাদের কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করবো। পাশাপাশি তাদের নিরাপত্তা দেবো।

শুক্রবার হাসপাতালে থাকা নাহিদের স্বজনরা জানান, ওই দিন বেলা সাড়ে ৩টার দিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে একদল লোক এসে প্রথমে নাহিদকে তুলে নিয়ে যায়। পরে আসিফ ও বাকেরকে তুলে নেয়। এই তিনজনই রাজধানীর গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ছিলেন।

এই তিন জনকে এর আগেও একবার তুলে নেওয়া হয়েছিলো বলে অভিযোগ করেছিলেন তারা। তিন জনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।