১০:২৬ পূর্বাহ্ন, রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও ক্রেতা সমাগম কম

চলমান পরিস্থিতিতে রাজধানীর কাঁচাবাজারে অধিকাংশ পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও ক্রেতা কম। কমেছে মুরগির মাংস ও ব্রয়লার মুরগির ডিমের দাম। মাছের দাম নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন কথা বলছেন ক্রেতা-বিক্রেতা। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে চাল ও ডাল। আজ (শনিবার, ২৭ জুলাই) কারওয়ান বাজারে ক্রেতাদের আনাগোনা কম ছিল। বাজারে কিছু কিছু পণ্যের সরবরাহ এখনো স্বাভাবিক হয়নি।

চালের বাজারে পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক না হওয়ায় চলমান পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া আটাশ ও মিনিকেট চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৩-৪ টাকা। পোলাও চালের দাম অপরিবর্তিত হলেও ক্রেতারা বলছেন, এ পরিস্থিতিতে বাজারে অন্যান্য পণ্য কমিয়ে চাল কিনতে হচ্ছে। মশলার বাজার কিছুটা অপরিবর্তিত থাকলেও কয়দিনে কেজিতে ডালের দাম বেড়েছে ২০-৩০ টাকা।

এক চাল বিক্রেতা বলেন, ‘আটাশ চালের দাম বস্তায় ১০০-১৫০ টাকা বাড়ছে। মিনিকেট চালও কেজিতে ৩-৪ টাকা বেশি।’

সবজির বাজারে সব ধরনের পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে, ফলে অধিকাংশ পণ্য কম দামে বিক্রি হচ্ছে। পাল্লা প্রতি আলুর দাম কমেছে ১০ ও আমদানি করা পিঁয়াজে কমেছে ২০ টাকা।

ক্রেতারা বলেন, প্রতিটা সবজি এখন নাগালের মধ্যেই আছে। দাম সপ্তাহের তুলনায় অনেক সবজিতে কেজিপ্রতি ২০-২৫ টাকা কম। পটল ৩০, করলা ৬০-৭০, ঢেঁরস ৩০-৪০ টাকা কেজি।

মাছের বাজারে রুই, কাতল, তেলাপিয়া ও পাঙ্গাশ মাছের দাম কেজিতে ৫০-৮০ টাকা কমলেও ক্রেতাদের রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। ব্রয়লার মুরগির ডিম ডজনে ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকা। বাজারে মুরগির মাংসের দাম কমেছে কেজিতে ৩০ টাকা।

এদিকে গরু, ছাগল ও খাসির মাংস আগের দামে থাকলেও বাজারে ক্রেতা সমাগম খুব একটা ছিল না।

পণ্য সরবরাহ ঠিক রেখে বাজারে ক্রেতা সমাগম বাড়লে কম দামে বিক্রি করেও স্বস্তি মেলে বলে জানান বিক্রেতারা। তাই দ্রুতই সবকিছু স্বাভাবিক হবার প্রত্যাশা তাদের।

বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও ক্রেতা সমাগম কম

আপডেট : ০৩:৫৮:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

চলমান পরিস্থিতিতে রাজধানীর কাঁচাবাজারে অধিকাংশ পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও ক্রেতা কম। কমেছে মুরগির মাংস ও ব্রয়লার মুরগির ডিমের দাম। মাছের দাম নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন কথা বলছেন ক্রেতা-বিক্রেতা। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে চাল ও ডাল। আজ (শনিবার, ২৭ জুলাই) কারওয়ান বাজারে ক্রেতাদের আনাগোনা কম ছিল। বাজারে কিছু কিছু পণ্যের সরবরাহ এখনো স্বাভাবিক হয়নি।

চালের বাজারে পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক না হওয়ায় চলমান পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া আটাশ ও মিনিকেট চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৩-৪ টাকা। পোলাও চালের দাম অপরিবর্তিত হলেও ক্রেতারা বলছেন, এ পরিস্থিতিতে বাজারে অন্যান্য পণ্য কমিয়ে চাল কিনতে হচ্ছে। মশলার বাজার কিছুটা অপরিবর্তিত থাকলেও কয়দিনে কেজিতে ডালের দাম বেড়েছে ২০-৩০ টাকা।

এক চাল বিক্রেতা বলেন, ‘আটাশ চালের দাম বস্তায় ১০০-১৫০ টাকা বাড়ছে। মিনিকেট চালও কেজিতে ৩-৪ টাকা বেশি।’

সবজির বাজারে সব ধরনের পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে, ফলে অধিকাংশ পণ্য কম দামে বিক্রি হচ্ছে। পাল্লা প্রতি আলুর দাম কমেছে ১০ ও আমদানি করা পিঁয়াজে কমেছে ২০ টাকা।

ক্রেতারা বলেন, প্রতিটা সবজি এখন নাগালের মধ্যেই আছে। দাম সপ্তাহের তুলনায় অনেক সবজিতে কেজিপ্রতি ২০-২৫ টাকা কম। পটল ৩০, করলা ৬০-৭০, ঢেঁরস ৩০-৪০ টাকা কেজি।

মাছের বাজারে রুই, কাতল, তেলাপিয়া ও পাঙ্গাশ মাছের দাম কেজিতে ৫০-৮০ টাকা কমলেও ক্রেতাদের রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। ব্রয়লার মুরগির ডিম ডজনে ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকা। বাজারে মুরগির মাংসের দাম কমেছে কেজিতে ৩০ টাকা।

এদিকে গরু, ছাগল ও খাসির মাংস আগের দামে থাকলেও বাজারে ক্রেতা সমাগম খুব একটা ছিল না।

পণ্য সরবরাহ ঠিক রেখে বাজারে ক্রেতা সমাগম বাড়লে কম দামে বিক্রি করেও স্বস্তি মেলে বলে জানান বিক্রেতারা। তাই দ্রুতই সবকিছু স্বাভাবিক হবার প্রত্যাশা তাদের।