০৩:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিয়ানমারে শান্তি প্রক্রিয়া শুরু করতে বললো আসিয়ান

সামরিক সরকার শাসিত মিয়ানমারে বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতার নিন্দা করেছেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। একই সঙ্গে দেশটির সব পক্ষকে লড়াই বন্ধ করতে এবং সবার মতামতের ভিত্তিতে একটি শান্তি পরিকল্পনা শুরু করার আহ্বান জানিয়েছেন তারা। খবর রয়টার্সের।

লাওসে রুদ্ধদ্বার বৈঠকের দুইদিন পর শনিবার (২৭ জুলাই) এক যৌথ বিবৃতিতে এসব আহ্বান জানান আসিয়ানের ১০ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। এ ছাড়া দক্ষিণ চীন সাগরে উত্তেজনা প্রশমন, দুর্ঘটনা ও ভুল বোঝাবুঝি রোধে কয়েকটি বাস্তব পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে এই আঞ্চলিক জোটটি।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কারজয়ী অং সান সু চি সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমার জান্তা বাহিনী। তারপর থেকে সামরিক সরকার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে। দেশের বেশ কয়েকটি স্থানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘাত চলছে। এ ছাড়া ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে হিমশিম খাচ্ছে জান্তা সরকার।

তাদের এই যৌথ বিবৃতিতে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ছাড়াও ইউক্রেন ও গাজা যুদ্ধের বিষয়ও উঠে আসে। উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাকে উদ্বেগজনক হিসেবে উল্লেখ করার পাশাপাশি ইউক্রেন সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে আসিয়ান। তাছাড়া গাজায় ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতি এবং ব্যাপক হতাহতের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জোটটি।

মিয়ানমারে শান্তি প্রক্রিয়া শুরু করতে বললো আসিয়ান

আপডেট : ০৯:১৯:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

সামরিক সরকার শাসিত মিয়ানমারে বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতার নিন্দা করেছেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। একই সঙ্গে দেশটির সব পক্ষকে লড়াই বন্ধ করতে এবং সবার মতামতের ভিত্তিতে একটি শান্তি পরিকল্পনা শুরু করার আহ্বান জানিয়েছেন তারা। খবর রয়টার্সের।

লাওসে রুদ্ধদ্বার বৈঠকের দুইদিন পর শনিবার (২৭ জুলাই) এক যৌথ বিবৃতিতে এসব আহ্বান জানান আসিয়ানের ১০ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। এ ছাড়া দক্ষিণ চীন সাগরে উত্তেজনা প্রশমন, দুর্ঘটনা ও ভুল বোঝাবুঝি রোধে কয়েকটি বাস্তব পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে এই আঞ্চলিক জোটটি।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কারজয়ী অং সান সু চি সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমার জান্তা বাহিনী। তারপর থেকে সামরিক সরকার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে। দেশের বেশ কয়েকটি স্থানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘাত চলছে। এ ছাড়া ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে হিমশিম খাচ্ছে জান্তা সরকার।

তাদের এই যৌথ বিবৃতিতে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ছাড়াও ইউক্রেন ও গাজা যুদ্ধের বিষয়ও উঠে আসে। উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাকে উদ্বেগজনক হিসেবে উল্লেখ করার পাশাপাশি ইউক্রেন সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে আসিয়ান। তাছাড়া গাজায় ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতি এবং ব্যাপক হতাহতের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জোটটি।