১০:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চলমান সংকটের সমাধান খোঁজার তা‌গিদ ১৪ প‌শ্চিমা মিশ‌নের

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সংঘাতে প্রাণহানি এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনায় মর্মামত ও উদ্বেগের কথা জানিয়েছে ঢাকায় প‌শ্চিমা ১৪ দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশন।

সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের কাছে লেখা এক চিঠিতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে চলমান সংকটের টেকসই সমাধান খুঁজতে ও নতুন করে প্রাণহানির ঘটনা এড়ানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

কূট‌নৈ‌তিক সূ‌ত্রে জানা গে‌ছে, গত বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দপ্তরে ১৪ দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশনের এ সংক্রান্ত চি‌ঠি‌টি পৌঁছেছে।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে, অস্ট্রেলিয়া এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ঢাকাস্থ ডেলিগেশন প্রধান কার্যালয়ের প্রতিনিধির সই সম্বলিত ওই চিঠিতে সংকট সমাধানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগের জবাবদিহিতা, আটক ব্যক্তিদের বিচারে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ এবং যত দ্রুত সম্ভব সারাদেশে পুরোদমে ইন্টারনেট চালুর অনুরোধ জানানো হয়েছে।

চি‌ঠি‌তে আরও বলা হয়, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘাত ও সহিংসতায় জড়িত সন্দেহে আটক ব্যক্তিদের বিচারে মানবাধিকার সমুন্নত রাখা জরুরি। প্রকৃত অপরাধীর বিচারের পাশাপাশি সাধারণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সমাবেশের অধিকারসহ সর্বজনীন মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে হবে।

এতে বলা হয়, আন্দোলনকে ঘিরে কারফিউ জারি ও ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় সব নাগরিকের জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ছে। এতে ক‌রে দে‌শে-‌বি‌দে‌শে ব্যবসা বাণিজ্যে বিঘ্ন ঘটার পাশাপা‌শি যোগা‌যো‌গে বাধা তৈ‌রি হয়েছে।

চলমান সংকটের সমাধান খোঁজার তা‌গিদ ১৪ প‌শ্চিমা মিশ‌নের

আপডেট : ১১:০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২৮ জুলাই ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সংঘাতে প্রাণহানি এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনায় মর্মামত ও উদ্বেগের কথা জানিয়েছে ঢাকায় প‌শ্চিমা ১৪ দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশন।

সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের কাছে লেখা এক চিঠিতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে চলমান সংকটের টেকসই সমাধান খুঁজতে ও নতুন করে প্রাণহানির ঘটনা এড়ানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

কূট‌নৈ‌তিক সূ‌ত্রে জানা গে‌ছে, গত বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দপ্তরে ১৪ দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশনের এ সংক্রান্ত চি‌ঠি‌টি পৌঁছেছে।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে, অস্ট্রেলিয়া এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ঢাকাস্থ ডেলিগেশন প্রধান কার্যালয়ের প্রতিনিধির সই সম্বলিত ওই চিঠিতে সংকট সমাধানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগের জবাবদিহিতা, আটক ব্যক্তিদের বিচারে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ এবং যত দ্রুত সম্ভব সারাদেশে পুরোদমে ইন্টারনেট চালুর অনুরোধ জানানো হয়েছে।

চি‌ঠি‌তে আরও বলা হয়, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘাত ও সহিংসতায় জড়িত সন্দেহে আটক ব্যক্তিদের বিচারে মানবাধিকার সমুন্নত রাখা জরুরি। প্রকৃত অপরাধীর বিচারের পাশাপাশি সাধারণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সমাবেশের অধিকারসহ সর্বজনীন মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে হবে।

এতে বলা হয়, আন্দোলনকে ঘিরে কারফিউ জারি ও ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় সব নাগরিকের জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ছে। এতে ক‌রে দে‌শে-‌বি‌দে‌শে ব্যবসা বাণিজ্যে বিঘ্ন ঘটার পাশাপা‌শি যোগা‌যো‌গে বাধা তৈ‌রি হয়েছে।