০৬:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেরালার ভূমিধসে মৃত্যু ৩০০ ছাড়িয়েছে, নিখোঁজদের কেউ বেঁচে নেই

ভারতের কেরালা রাজ্যের ওয়েনাড়ে ভূমিধসে প্রাণহানি ৩০০ ছাড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ বহু মানুষ। তবে নিখোঁজদের কেউ বেঁচে নেই বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন এমন তথ্য জানা গেছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন জানান, ধ্বংসস্তূপের মধ্যে থেকে জীবিত অবস্থায় আর কাউকে উদ্ধার করা বাকি নেই। এখন কাজ কেবল মরদেহ উদ্ধার। নিখোঁজদের কেউ বেঁচে নেই বলেই মনে করা হচ্ছে।

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও বলা হয়েছে, জীবিত কাউকেই আর উদ্ধার করা বাকি নেই। এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনী চুড়ামালা ও মুন্ডাক্কাই গ্রামের মধ্যে বেইলি ব্রিজটি বানায়। যেন ওই পথে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নিয়ে যেতে পারবে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।

এদিকে বৃহস্পতিবার ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল পরিদর্শন করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। রাহুল বলেন, ‘বাবার (রাজীব গান্ধী) মৃত্যুতে আমি যেমন অনুভব করেছিলাম, আজ ঠিক তেমনই অনুভব করছি। এখানে মানুষ শুধু একজন বাবাকে নয়, পুরো পরিবারকে হারিয়েছে।’

গত মঙ্গলবার ভোরে ওয়েনাড় জেলার মেপ্পাডি, মুন্ডাকাই ও চুড়ামালায় অন্তত তিন দফা ভূমিধস হয়। সেতু ধস ও রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সড়কপথে অন্য জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ওয়েনাড়। ভারী বর্ষণের কারণে উদ্ধারকাজ বার বার ব্যহত হচ্ছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

কেরালার ভূমিধসে মৃত্যু ৩০০ ছাড়িয়েছে, নিখোঁজদের কেউ বেঁচে নেই

আপডেট : ০১:৪৩:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০২৪

ভারতের কেরালা রাজ্যের ওয়েনাড়ে ভূমিধসে প্রাণহানি ৩০০ ছাড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ বহু মানুষ। তবে নিখোঁজদের কেউ বেঁচে নেই বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন এমন তথ্য জানা গেছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন জানান, ধ্বংসস্তূপের মধ্যে থেকে জীবিত অবস্থায় আর কাউকে উদ্ধার করা বাকি নেই। এখন কাজ কেবল মরদেহ উদ্ধার। নিখোঁজদের কেউ বেঁচে নেই বলেই মনে করা হচ্ছে।

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও বলা হয়েছে, জীবিত কাউকেই আর উদ্ধার করা বাকি নেই। এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনী চুড়ামালা ও মুন্ডাক্কাই গ্রামের মধ্যে বেইলি ব্রিজটি বানায়। যেন ওই পথে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নিয়ে যেতে পারবে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।

এদিকে বৃহস্পতিবার ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল পরিদর্শন করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। রাহুল বলেন, ‘বাবার (রাজীব গান্ধী) মৃত্যুতে আমি যেমন অনুভব করেছিলাম, আজ ঠিক তেমনই অনুভব করছি। এখানে মানুষ শুধু একজন বাবাকে নয়, পুরো পরিবারকে হারিয়েছে।’

গত মঙ্গলবার ভোরে ওয়েনাড় জেলার মেপ্পাডি, মুন্ডাকাই ও চুড়ামালায় অন্তত তিন দফা ভূমিধস হয়। সেতু ধস ও রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সড়কপথে অন্য জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ওয়েনাড়। ভারী বর্ষণের কারণে উদ্ধারকাজ বার বার ব্যহত হচ্ছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।