ঢাকা ১০:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ থাকবে

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:২৪:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৭৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আবারও মোবাইল ইন্টারনেট ফোর-জি নেটওয়ার্ক বন্ধ করা হয়েছে। আজ রোববার (৪ আগস্ট) বেলা ১২টার পর সরকারি একটি সংস্থার নির্দেশে ফোর-জি সেবা বন্ধ করা হয়।

ফোর-জি বন্ধ থাকলে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। তখন শুধু টু-জির মাধ্যমে কথা বলা যায়। দেশে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ১২ কোটির বেশি।

মোবাইল অপারেটরদের আজ সরকারি একটি সংস্থা বলেছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফোর-জি নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকবে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ-সংঘাতের জেরে গত ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ও ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

পাঁচ দিন পর গত ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত পরিসরে ফেরে। আর ১০ দিন পর গত ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। কিন্তু বন্ধ ছিল মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম। এ ছাড়া টিকটকও বন্ধ রাখা হয়। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড সংযোগে ইউটিউব চালু থাকলেও মোবাইল ডেটায় তা বন্ধ ছিল।

গত ৩১ জুলাই বেলা দুইটার পর থেকে বাংলাদেশে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো চালু করা হয়। তবে গত শুক্রবার দুপুর সোয়া ১২টার পর মোবাইল নেটওয়ার্কে মেটার প্ল্যাটফর্মগুলোর ক্যাশ বন্ধ করা হয়। পাশাপাশি এই নেটওয়ার্কে টেলিগ্রামও বন্ধ করা হয়। সেদিন সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার পর তা আবার চালু করা হয়েছিল।

সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আজ থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই আন্দোলনে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন স্থানে নিহত ও গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ থাকবে

আপডেট সময় : ০২:২৪:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪

আবারও মোবাইল ইন্টারনেট ফোর-জি নেটওয়ার্ক বন্ধ করা হয়েছে। আজ রোববার (৪ আগস্ট) বেলা ১২টার পর সরকারি একটি সংস্থার নির্দেশে ফোর-জি সেবা বন্ধ করা হয়।

ফোর-জি বন্ধ থাকলে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। তখন শুধু টু-জির মাধ্যমে কথা বলা যায়। দেশে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ১২ কোটির বেশি।

মোবাইল অপারেটরদের আজ সরকারি একটি সংস্থা বলেছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফোর-জি নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকবে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ-সংঘাতের জেরে গত ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ও ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

পাঁচ দিন পর গত ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত পরিসরে ফেরে। আর ১০ দিন পর গত ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। কিন্তু বন্ধ ছিল মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম। এ ছাড়া টিকটকও বন্ধ রাখা হয়। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড সংযোগে ইউটিউব চালু থাকলেও মোবাইল ডেটায় তা বন্ধ ছিল।

গত ৩১ জুলাই বেলা দুইটার পর থেকে বাংলাদেশে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো চালু করা হয়। তবে গত শুক্রবার দুপুর সোয়া ১২টার পর মোবাইল নেটওয়ার্কে মেটার প্ল্যাটফর্মগুলোর ক্যাশ বন্ধ করা হয়। পাশাপাশি এই নেটওয়ার্কে টেলিগ্রামও বন্ধ করা হয়। সেদিন সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার পর তা আবার চালু করা হয়েছিল।

সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আজ থেকে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই আন্দোলনে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন স্থানে নিহত ও গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।