০৬:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাজার ঠান্ডা,সবজি ও মাছের দাম স্থিতিশীল

রাজধানীর বাজারগুলোতে সপ্তাহ ব্যবধানে সব ধরনের সবজি ও মাছের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ৩০ টাকা কমে ১৬৫ টাকা থেকে ১৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে কাঁচামরিচের বাজারে আবারও অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। শুক্রবার (৯ আগস্ট) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

আজকে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুরমুখীর কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, বেগুন ৬০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা এবং শসার কেজি ৪০ থেকে ৬০ টাকা।

ফুলকপি প্রতিটি ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাকা টমেটোর কেজি প্রকারভেদে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা এবং গাজরের কেজি ২০০ টাকা। লেবুর হালি ১৫ থেকে ৩০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, কলার হালি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা।

এ ছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১৫ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৪০ টাকা, মূলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১৫ থেকে ২০ টাকা, কলমি শাক ১০টাকা, পুঁই শাক ৪০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ১২৫ টাকা এবং আলু ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে কেজিতে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা বেড়ে কাঁচামরিচ ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছিল ১৬০ টাকা দরে।

রাজধানীর মালিবাগ বাজারে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজার করতে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী আতিক হাসান। তিনি বলেন, বাজারে আজ সবজির দাম আগের তুলনায় কিছুটা কম। মনে হচ্ছে সবজির দাম কমে আসতে শুরু করেছে। তবে কিছু কিছু সবজির দাম বাড়তি রয়ে গেছে। মাঝখানে কিছুদিন সবজির দাম অতিরিক্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল, বলতে গেলে ৮০ টাকার নিচে বাজারে কোনো সবজিই ছিল না। সেই তুলনায় আজকে বাজারে দেখা যাচ্ছে কিছুটা কমে আসতে শুরু করেছে সবজির দাম।

রাস্তাসহ বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজির বিষয়টি উল্লেখ করে কারওয়ান বাজারের শরিফুল ইসলাম নামে এক সবজি ব্যবসায়ী বলেন, একটি ট্রাক যেখান থেকে প্রথমে সবজি নিয়ে আসে সেখান থেকে চাঁদা দেওয়া শুরু হতো, এরপর রাস্তায় রাস্তায় ট্রাফিকসহ বিভিন্ন জায়গায় চাঁদা নিতো। এরপর কারওয়ান বাজার ঢোকার পরে বিভিন্নভাবে আলাদা আলাদা জায়গায় টাকা দিতে হতো।

তিনি বলেন, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এসব মাল কেনার পর ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় যেতে তাদেরও বিভিন্নভাবে চাঁদা দিতে হতো। এরপর যেখানে সবজির ভ্যান গাড়ি অথবা দোকান বসে সেসব জায়গাতেও স্থানীয় প্রভাবশালীরা প্রতিদিন রাস্তা খরচ, লাইন ম্যান বাবদ টাকা নিতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে কিছুদিন ধরে এসব কোনো টাকা দিতে হচ্ছে না, কেউ কোনো ধরনের চাঁদাবাজিও করছে না। ফলে সব ধরনের সবজির দাম আগের তুলনায় কমে আসতে শুরু করেছে।

সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে ৩০ টাকা কমে ব্রয়লার মুরগি ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার ১৯৫ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। সোনালি মুরগিও কেজিতে ১০ টাকা কমে ২৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সোনালি হাইব্রিডের কেজি ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৫০ টাকা, লেয়ার লাল মুরগি ৩৩০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে গরুর মাংসের কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৮০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি প্রতি ১ হাজার ১৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়, হাঁসের ডিমের ডজন ১৯০ টাকায়। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

৫০০ গ্রামের ইলিশ মাছের কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা এবং ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের ইলিশের কেজি ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

চাষের শিংয়ের (আকারভেদে) কেজি ৩৫০ থেকে ৫৫০ টাকা, রুই (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চাষের পাঙাশ ১৯০ থেকে ২২০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পাবদার কেজি ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২১০ থেকে ২২০ টাকা, মলা ৬০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৫০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকায়, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম মাছ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার ২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা এবং কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মঙ্গলবার এসব বাজারে পাঁচ কেজি সোয়াবিন তেলের দাম ৮১৮ টাকা, দেশি মসুর ডালের কেজি ১৪০ টাকা, মিনিকেট চালের কেজি ৭৩ টাকা, নাজিরশাইল ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, রসুনের কেজি ২২০ টাকা এবং আদার কেজি ৩০০ টাকা।

বাজার ঠান্ডা,সবজি ও মাছের দাম স্থিতিশীল

আপডেট : ০২:৫২:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

রাজধানীর বাজারগুলোতে সপ্তাহ ব্যবধানে সব ধরনের সবজি ও মাছের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ৩০ টাকা কমে ১৬৫ টাকা থেকে ১৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে কাঁচামরিচের বাজারে আবারও অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। শুক্রবার (৯ আগস্ট) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

আজকে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুরমুখীর কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, বেগুন ৬০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা এবং শসার কেজি ৪০ থেকে ৬০ টাকা।

ফুলকপি প্রতিটি ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাকা টমেটোর কেজি প্রকারভেদে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা এবং গাজরের কেজি ২০০ টাকা। লেবুর হালি ১৫ থেকে ৩০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, কলার হালি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা।

এ ছাড়া বাজারগুলোতে লাল শাক ১৫ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৪০ টাকা, মূলা শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ১৫ থেকে ২০ টাকা, কলমি শাক ১০টাকা, পুঁই শাক ৪০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ১২৫ টাকা এবং আলু ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে কেজিতে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা বেড়ে কাঁচামরিচ ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছিল ১৬০ টাকা দরে।

রাজধানীর মালিবাগ বাজারে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজার করতে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী আতিক হাসান। তিনি বলেন, বাজারে আজ সবজির দাম আগের তুলনায় কিছুটা কম। মনে হচ্ছে সবজির দাম কমে আসতে শুরু করেছে। তবে কিছু কিছু সবজির দাম বাড়তি রয়ে গেছে। মাঝখানে কিছুদিন সবজির দাম অতিরিক্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল, বলতে গেলে ৮০ টাকার নিচে বাজারে কোনো সবজিই ছিল না। সেই তুলনায় আজকে বাজারে দেখা যাচ্ছে কিছুটা কমে আসতে শুরু করেছে সবজির দাম।

রাস্তাসহ বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজির বিষয়টি উল্লেখ করে কারওয়ান বাজারের শরিফুল ইসলাম নামে এক সবজি ব্যবসায়ী বলেন, একটি ট্রাক যেখান থেকে প্রথমে সবজি নিয়ে আসে সেখান থেকে চাঁদা দেওয়া শুরু হতো, এরপর রাস্তায় রাস্তায় ট্রাফিকসহ বিভিন্ন জায়গায় চাঁদা নিতো। এরপর কারওয়ান বাজার ঢোকার পরে বিভিন্নভাবে আলাদা আলাদা জায়গায় টাকা দিতে হতো।

তিনি বলেন, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এসব মাল কেনার পর ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় যেতে তাদেরও বিভিন্নভাবে চাঁদা দিতে হতো। এরপর যেখানে সবজির ভ্যান গাড়ি অথবা দোকান বসে সেসব জায়গাতেও স্থানীয় প্রভাবশালীরা প্রতিদিন রাস্তা খরচ, লাইন ম্যান বাবদ টাকা নিতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে কিছুদিন ধরে এসব কোনো টাকা দিতে হচ্ছে না, কেউ কোনো ধরনের চাঁদাবাজিও করছে না। ফলে সব ধরনের সবজির দাম আগের তুলনায় কমে আসতে শুরু করেছে।

সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে ৩০ টাকা কমে ব্রয়লার মুরগি ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার ১৯৫ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। সোনালি মুরগিও কেজিতে ১০ টাকা কমে ২৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সোনালি হাইব্রিডের কেজি ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৫০ টাকা, লেয়ার লাল মুরগি ৩৩০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে গরুর মাংসের কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৮০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংসের কেজি প্রতি ১ হাজার ১৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়, হাঁসের ডিমের ডজন ১৯০ টাকায়। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

৫০০ গ্রামের ইলিশ মাছের কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা এবং ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের ইলিশের কেজি ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

চাষের শিংয়ের (আকারভেদে) কেজি ৩৫০ থেকে ৫৫০ টাকা, রুই (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চাষের পাঙাশ ১৯০ থেকে ২২০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পাবদার কেজি ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২১০ থেকে ২২০ টাকা, মলা ৬০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৫০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকায়, রূপচাঁদা ১ হাজার ২০০ টাকা, বাইম মাছ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই ১ হাজার ২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা এবং কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মঙ্গলবার এসব বাজারে পাঁচ কেজি সোয়াবিন তেলের দাম ৮১৮ টাকা, দেশি মসুর ডালের কেজি ১৪০ টাকা, মিনিকেট চালের কেজি ৭৩ টাকা, নাজিরশাইল ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, রসুনের কেজি ২২০ টাকা এবং আদার কেজি ৩০০ টাকা।