০৩:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারত-যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার পরিকল্পনার খবরের মধ্যে বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে ফোন করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ ও পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এক টুইট (এক্স) বার্তায় লেখেন, ‘আজ ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির কাছ থেকে একটি ফোন পেয়েছি। বাংলাদেশ ও পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বলেন, তারা দুজন বাংলাদেশ ও পশ্চিম এশিয়ার উন্নয়ন নিয়ে কথা বলেছেন।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা তার পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে আসার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি তরল রাজনৈতিক পরিস্থিতি চলছে। মূলত সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত এই বিক্ষোভ বৃহত্তর সরকারবিরোধী বিক্ষোভে রূপ নেয়।

বর্তমানে শেখ হাসিনা দিল্লিতেই থাকবেন নাকি পরে অন্য কোথাও চলে যাবেন তা স্পষ্ট নয়। তবে গত বুধবার বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, তার রাজনৈতিক আশ্রয়ের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্র নাকি যুক্তরাজ্যে আছে সে বিষয়ে তার মা কোনো সিদ্ধান্ত নেননি। তিনি আরও কিছুদিন দিল্লিতে থাকবেন।

শেখ হাসিনার যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক আশ্রয়ের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এগুলো সবই গুজব। এ বিষয়ে তিনি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেননি। কিছুদিনের জন্য দিল্লিতে থাকবেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ভালো আছেন, এখন দিল্লিতে। আমার বোন তার সঙ্গে আছে। আমার বোন দিল্লিতে থাকে… তিনি ভালো আছেন, তবে খুব বিরক্ত।

ভারত-যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

আপডেট : ১২:৪৬:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার পরিকল্পনার খবরের মধ্যে বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে ফোন করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ ও পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এক টুইট (এক্স) বার্তায় লেখেন, ‘আজ ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির কাছ থেকে একটি ফোন পেয়েছি। বাংলাদেশ ও পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বলেন, তারা দুজন বাংলাদেশ ও পশ্চিম এশিয়ার উন্নয়ন নিয়ে কথা বলেছেন।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা তার পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে আসার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে একটি তরল রাজনৈতিক পরিস্থিতি চলছে। মূলত সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত এই বিক্ষোভ বৃহত্তর সরকারবিরোধী বিক্ষোভে রূপ নেয়।

বর্তমানে শেখ হাসিনা দিল্লিতেই থাকবেন নাকি পরে অন্য কোথাও চলে যাবেন তা স্পষ্ট নয়। তবে গত বুধবার বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, তার রাজনৈতিক আশ্রয়ের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্র নাকি যুক্তরাজ্যে আছে সে বিষয়ে তার মা কোনো সিদ্ধান্ত নেননি। তিনি আরও কিছুদিন দিল্লিতে থাকবেন।

শেখ হাসিনার যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক আশ্রয়ের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এগুলো সবই গুজব। এ বিষয়ে তিনি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেননি। কিছুদিনের জন্য দিল্লিতে থাকবেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ভালো আছেন, এখন দিল্লিতে। আমার বোন তার সঙ্গে আছে। আমার বোন দিল্লিতে থাকে… তিনি ভালো আছেন, তবে খুব বিরক্ত।