ঢাকা ১০:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

মতিঝিলে ইসলামী ব্যাংকের সামনে গোলাগুলি, আহত ৫

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০১:৫৮:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৮৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজধানীর মতিঝিলে ইসলামী ব্যাংকের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন আহত হয়েছেন। আজ রোববার সকালে এ ঘটনা ঘটে। এসময় ইসলামী ব্যাংকের গোডাউন গার্ড (ডিজি) শফিউল্লাহ সরদার, অফিসার মামুন, আব্দুর রহমান ও বাকী বিল্লাহসহ পাঁচ কর্মকর্তা গুলিবিদ্ধ হন।

ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারীরা দাবি করেন, এস আলম গ্রুপের লোকজন পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাদের ওপর হামলা ও গুলি চালায়। অবিলম্বে ব্যাংকের অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িতদের বিচার চেয়েছেন ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

এদিকে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ব্যাংক খোলার প্রথম দিনেই গত মঙ্গলবার বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংকে অস্থিরতা শুরু হয়। ব্যাংকটিতে আবারও জামায়াতে ইসলামীর নিয়ন্ত্রণে আসার প্রক্রিয়া শুরু হয়।

ওই দিন রাজধানীর দিলকুশায় ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু কর্নার ভাঙচুর করেছেন বিক্ষুব্ধ কিছু কর্মকর্তা। পাশাপাশি মানবসম্পদ বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তাকে মারধরও করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

মতিঝিলে ইসলামী ব্যাংকের সামনে গোলাগুলি, আহত ৫

আপডেট সময় : ০১:৫৮:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪

রাজধানীর মতিঝিলে ইসলামী ব্যাংকের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন আহত হয়েছেন। আজ রোববার সকালে এ ঘটনা ঘটে। এসময় ইসলামী ব্যাংকের গোডাউন গার্ড (ডিজি) শফিউল্লাহ সরদার, অফিসার মামুন, আব্দুর রহমান ও বাকী বিল্লাহসহ পাঁচ কর্মকর্তা গুলিবিদ্ধ হন।

ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারীরা দাবি করেন, এস আলম গ্রুপের লোকজন পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাদের ওপর হামলা ও গুলি চালায়। অবিলম্বে ব্যাংকের অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িতদের বিচার চেয়েছেন ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

এদিকে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ব্যাংক খোলার প্রথম দিনেই গত মঙ্গলবার বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংকে অস্থিরতা শুরু হয়। ব্যাংকটিতে আবারও জামায়াতে ইসলামীর নিয়ন্ত্রণে আসার প্রক্রিয়া শুরু হয়।

ওই দিন রাজধানীর দিলকুশায় ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু কর্নার ভাঙচুর করেছেন বিক্ষুব্ধ কিছু কর্মকর্তা। পাশাপাশি মানবসম্পদ বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তাকে মারধরও করা হয়।