০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শুরু হলো যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল

২৭ দিন বন্ধ থাকার পর আজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। চলবে স্বল্প দূরত্বের মেইল-এক্সপ্রেস ও কমিউটার ট্রেন। আগামী বৃহস্পতিবার থেকে আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে। এর টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল বিকেল ৫টা থেকে।

এদিকে, সোমবার শুরু হয়েছে মালবাহী ট্রেন চলাচল। এর আগে, রোববার রেলওয়ের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খাঁন জানান, ২৭ দিন বন্ধ থাকার পর ১৫ আগস্ট থেকে সারাদেশে চলবে আন্তঃনগর ট্রেন। তবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পারাবত ও জামালপুর এক্সপ্রেস ট্রেন আপাতত বন্ধ থাকবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রতিদিন ৪০০টির মতো যাত্রীবাহী ও মালবাহী ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চলাচলকারী মৈত্রী, বন্ধন ও মিতালি এক্সপ্রেসও রয়েছে। আন্তদেশীয় ট্রেনগুলো ১৮ জুলাই থেকে বন্ধ করার পর আর চালু হয়নি। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমঝোতা ছাড়া এসব ট্রেন এখনই চালু করা যাবে না। সারা দেশে ট্রেনে প্রতিদিন চলাচল করেন প্রায় আড়াই লাখ যাত্রী।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে গত ১৮ জুলাই থেকে বিভিন্ন রুটের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সরকারের কারফিউ জারির পর ১৯ জুলাই থেকে পুরোপুরি বন্ধ হয় ট্রেন চলাচল। এর মধ্যে গত ১ থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত সীমিত পরিসরে কমিউটার ট্রেন চলে।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লে সরকারের মন্ত্রীরাও আত্মগোপনে চলে গেছেন। তিন দিনের মতো দেশে কার্যত সরকার ছিল না। অফিস-আদালতও সেভাবে চালু হয়নি।

শুরু হলো যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল

আপডেট : ০১:২১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৪

২৭ দিন বন্ধ থাকার পর আজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। চলবে স্বল্প দূরত্বের মেইল-এক্সপ্রেস ও কমিউটার ট্রেন। আগামী বৃহস্পতিবার থেকে আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে। এর টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল বিকেল ৫টা থেকে।

এদিকে, সোমবার শুরু হয়েছে মালবাহী ট্রেন চলাচল। এর আগে, রোববার রেলওয়ের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খাঁন জানান, ২৭ দিন বন্ধ থাকার পর ১৫ আগস্ট থেকে সারাদেশে চলবে আন্তঃনগর ট্রেন। তবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পারাবত ও জামালপুর এক্সপ্রেস ট্রেন আপাতত বন্ধ থাকবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রতিদিন ৪০০টির মতো যাত্রীবাহী ও মালবাহী ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চলাচলকারী মৈত্রী, বন্ধন ও মিতালি এক্সপ্রেসও রয়েছে। আন্তদেশীয় ট্রেনগুলো ১৮ জুলাই থেকে বন্ধ করার পর আর চালু হয়নি। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমঝোতা ছাড়া এসব ট্রেন এখনই চালু করা যাবে না। সারা দেশে ট্রেনে প্রতিদিন চলাচল করেন প্রায় আড়াই লাখ যাত্রী।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে গত ১৮ জুলাই থেকে বিভিন্ন রুটের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সরকারের কারফিউ জারির পর ১৯ জুলাই থেকে পুরোপুরি বন্ধ হয় ট্রেন চলাচল। এর মধ্যে গত ১ থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত সীমিত পরিসরে কমিউটার ট্রেন চলে।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লে সরকারের মন্ত্রীরাও আত্মগোপনে চলে গেছেন। তিন দিনের মতো দেশে কার্যত সরকার ছিল না। অফিস-আদালতও সেভাবে চালু হয়নি।