০৯:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘দাবি মোদের একটাই, স্বীকৃতি ও এমপিও চাই’

‘দাবি মোদের একটাই, স্বীকৃতি ও এমপিও চাই’-স্লোগানে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলো স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনার সামনে মানববন্ধন করছেন শিক্ষক ও কর্মচারীরা।

বুধবার (১৪ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকে এ মানববন্ধন শুরু হয়।

মানববন্ধনের সমন্বয়ক আলমগীর হোসাইন জানান, নীতিমালা ২০১৯ এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর বিশেষ বিদ্যালয়গুলোর পাঠদান স্বীকৃতি/এমপিওভুক্তির আবেদন আহ্বান করা হয়। সারাদেশ থেকে যথাযথ নিয়ম মেনে (প্রায়) ১৭৭২টি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় আবেদন করে। আবেদন করা বিদ্যালয়গুলো পরবর্তীতে যাচাই-বাছাই করে বিদ্যালয়গুলোকে তিনটি ক্যাটাগরিতে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়। এমতাবস্থায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রেডের বিদ্যালয়গুলো মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ও তদূর্ধ্ব কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে পরিদর্শন করার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়।

এই সমন্বয়ক বলেন, বিদ্যালয়গুলোর পরিদর্শন, অনুমোদন, এমপিওর কাজ বাধাগ্রস্ত হওয়ায় দেশের প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর সাধারণ শিক্ষক কর্মচারী গণবৈষম্যের শিকার। দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলো স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির কাজ না হওয়ায় আজও বিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারীরা বৈষম্যের জাঁতাকলে নিপীড়িত নিষ্পেষিত মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তারপরও প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা, চিকিৎসা, কারিগরি প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদেরকে সমাজের মূলধারায় নিয়ে আসার কাজ অব্যাহত রেখেছেন।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে অবহেলিত নিষ্পেষিত এই জনগোষ্ঠীর ও শিক্ষক কর্মচারীদের অগ্রযাত্রাকে গতি ফিরিয়ে আনতে দেশরক্ষার কাণ্ডারি ও বিশ্বনন্দিত নোবেল বিজয়ী বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সুদৃষ্টি প্রত্যাশা করছি।

‘দাবি মোদের একটাই, স্বীকৃতি ও এমপিও চাই’

আপডেট : ০১:১৯:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৪

‘দাবি মোদের একটাই, স্বীকৃতি ও এমপিও চাই’-স্লোগানে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলো স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনার সামনে মানববন্ধন করছেন শিক্ষক ও কর্মচারীরা।

বুধবার (১৪ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকে এ মানববন্ধন শুরু হয়।

মানববন্ধনের সমন্বয়ক আলমগীর হোসাইন জানান, নীতিমালা ২০১৯ এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর বিশেষ বিদ্যালয়গুলোর পাঠদান স্বীকৃতি/এমপিওভুক্তির আবেদন আহ্বান করা হয়। সারাদেশ থেকে যথাযথ নিয়ম মেনে (প্রায়) ১৭৭২টি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় আবেদন করে। আবেদন করা বিদ্যালয়গুলো পরবর্তীতে যাচাই-বাছাই করে বিদ্যালয়গুলোকে তিনটি ক্যাটাগরিতে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়। এমতাবস্থায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রেডের বিদ্যালয়গুলো মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ও তদূর্ধ্ব কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে পরিদর্শন করার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়।

এই সমন্বয়ক বলেন, বিদ্যালয়গুলোর পরিদর্শন, অনুমোদন, এমপিওর কাজ বাধাগ্রস্ত হওয়ায় দেশের প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর সাধারণ শিক্ষক কর্মচারী গণবৈষম্যের শিকার। দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলো স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির কাজ না হওয়ায় আজও বিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারীরা বৈষম্যের জাঁতাকলে নিপীড়িত নিষ্পেষিত মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তারপরও প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা, চিকিৎসা, কারিগরি প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদেরকে সমাজের মূলধারায় নিয়ে আসার কাজ অব্যাহত রেখেছেন।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে অবহেলিত নিষ্পেষিত এই জনগোষ্ঠীর ও শিক্ষক কর্মচারীদের অগ্রযাত্রাকে গতি ফিরিয়ে আনতে দেশরক্ষার কাণ্ডারি ও বিশ্বনন্দিত নোবেল বিজয়ী বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সুদৃষ্টি প্রত্যাশা করছি।