১১:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বরখাস্ত সেই মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান গ্রেপ্তার

নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে সাবেক সেনাসদস্য মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে। আজ শুক্রবার (১৬ আগস্ট) তাকে গ্রেফতা করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে তাকে পুলিশের গোন্দো বিভাগের (ডিবি) হেফাজতে রাখা হয়েছে।

হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ৬ আগস্ট মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

পরের দিন দেশ ছেড়ে পালানোর সময় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে বোর্ডিং ব্রিজে ফিরিয়ে আনার পর তাকে আটক করা হয়। জানা যায়, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) সদস্যরা তাকে ঢাকা সেনানিবাসে নিয়ে গেছেন।

চাকরি থেকে অব্যাহতি পাওয়া মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ২০২২ সাল থেকে এনটিএমসির মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর আগে তিনি ওই সংস্থার পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন।

জিয়াউল আহসান ২০০৯ সালে মেজর থাকাকালে র‍্যাব-২-এর উপ-অধিনায়ক হন। ওই বছরই তিনি পদোন্নতি পেয়ে লেফটেন্যান্ট কর্নেল হন এবং র‍্যাব সদর দফতরের গোয়েন্দা শাখার পরিচালকের দায়িত্ব পান। সে সময় থেকেই তাকে নিয়ে নানা বিতর্ক তৈরি হয়।

বরখাস্ত সেই মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান গ্রেপ্তার

আপডেট : ০৩:৩৪:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪

নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে সাবেক সেনাসদস্য মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে। আজ শুক্রবার (১৬ আগস্ট) তাকে গ্রেফতা করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে তাকে পুলিশের গোন্দো বিভাগের (ডিবি) হেফাজতে রাখা হয়েছে।

হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ৬ আগস্ট মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

পরের দিন দেশ ছেড়ে পালানোর সময় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে বোর্ডিং ব্রিজে ফিরিয়ে আনার পর তাকে আটক করা হয়। জানা যায়, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) সদস্যরা তাকে ঢাকা সেনানিবাসে নিয়ে গেছেন।

চাকরি থেকে অব্যাহতি পাওয়া মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ২০২২ সাল থেকে এনটিএমসির মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর আগে তিনি ওই সংস্থার পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন।

জিয়াউল আহসান ২০০৯ সালে মেজর থাকাকালে র‍্যাব-২-এর উপ-অধিনায়ক হন। ওই বছরই তিনি পদোন্নতি পেয়ে লেফটেন্যান্ট কর্নেল হন এবং র‍্যাব সদর দফতরের গোয়েন্দা শাখার পরিচালকের দায়িত্ব পান। সে সময় থেকেই তাকে নিয়ে নানা বিতর্ক তৈরি হয়।