০১:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে নিহত ফরিদ শেখের হত্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা ও ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ২১ জনকে।

আজ মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাকিল আহাম্মদের আদালতে মামলার আবেদন করেন নিহত ফরিদের বাবা মো. সুলতান শেখ।

আদালত বিষয়টি তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) আগামী ১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও বোন শেখ রেহানাসহ ২১ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন- গত ৪ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে ছাত্র-জনতার তুমুল আন্দোলনকালীন বিকেল সাড়ে ৩টায় ফরিদ শেখ যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের টোল প্লাজার দক্ষিণ পাশের রাস্তা দিয়ে তার ফলের দোকানে যাওয়ার সময় পুলিশের গুলিতে মারাত্মক জখম হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। গুলিটি ফরিদের পেটের ডান পাশে লেগে বাম পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। আশপাশের লোকজন তাকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬ আগস্ট হাসপাতালে মারা যান ফরিদ শেখ।

অন্য অভিযুক্তরা হলেন- ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, হাছান মাহমুদ, জুনায়েদ আহমেদ পলক, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, শেখ ফজলে নূর তাপস, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সৈয়দ নুরুল ইসলাম, হারুন-অর-রশিদ, বিপ্লব কুমার, হাবিবুর রহমান, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, আমির হোসেন আমু, সাদ্দাম হোসেন, আবুল হাসান। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ২৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

বিশ্বমঞ্চে মাহফুজকে বিপ্লবের ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে পরিচয় করালেন ড. ইউনূস

হাসিনা-রেহানা-জয়-পুতুলসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

আপডেট : ১১:১৬:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে নিহত ফরিদ শেখের হত্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা ও ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ২১ জনকে।

আজ মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাকিল আহাম্মদের আদালতে মামলার আবেদন করেন নিহত ফরিদের বাবা মো. সুলতান শেখ।

আদালত বিষয়টি তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) আগামী ১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও বোন শেখ রেহানাসহ ২১ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন- গত ৪ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে ছাত্র-জনতার তুমুল আন্দোলনকালীন বিকেল সাড়ে ৩টায় ফরিদ শেখ যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের টোল প্লাজার দক্ষিণ পাশের রাস্তা দিয়ে তার ফলের দোকানে যাওয়ার সময় পুলিশের গুলিতে মারাত্মক জখম হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। গুলিটি ফরিদের পেটের ডান পাশে লেগে বাম পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। আশপাশের লোকজন তাকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬ আগস্ট হাসপাতালে মারা যান ফরিদ শেখ।

অন্য অভিযুক্তরা হলেন- ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, হাছান মাহমুদ, জুনায়েদ আহমেদ পলক, মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, শেখ ফজলে নূর তাপস, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সৈয়দ নুরুল ইসলাম, হারুন-অর-রশিদ, বিপ্লব কুমার, হাবিবুর রহমান, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, আমির হোসেন আমু, সাদ্দাম হোসেন, আবুল হাসান। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ২৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।