০৩:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বন্দি বিনিময় চুক্তিতে শেখ হাসিনাকে হস্তান্তর করবে ভারত?

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : ০১:৫১:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪
  • ২২ দেখেছেন

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গণহত্যা, ১৬ বছরের শাসনামলে গুম-খুন এবং অর্থপাচারের অভিযোগের মামলায় স্বৈরাচার পলাতক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে ভারত-বাংলাদেশ বন্দি বিনিময় চুক্তি অনুযায়ী তাকে ফেরত দিতে হবে। ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস আজ মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এমনটা জানিয়েছে।

সাংবাদিক দীপ্তিমান তিওয়ারির ‘ক্যান শেখ হাসিনা বি এক্সট্রাডাইটেড টু বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে ভারত-বাংলাদেশ বন্দি বিনিময় চুক্তি করেছিল এবং ২০১৫ সালে এই চুক্তির আওতায় আসামের স্বাধীনতাকামী সংগঠন উলফার শীর্ষ নেতা অনুপ চেটিয়াসহ কয়েকজনকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রত্যার্পণ করা হয়েছিল।

চুক্তিতে বলা হয়েছে, ন্যূনতম এক বছরের সাজা হতে পারে এমন মামলায় আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেই ভারত বা বাংলাদেশকে পলাতক বন্দি হস্তান্তর করতে হবে। যদি অপরাধ রাজনৈতিক হয়, প্রত্যর্পণ প্রত্যাখ্যান করা যেতে পারে। তবে হত্যা, গণহত্যা, বোমা হামলা, গুলি করে হত্যা, সম্পত্তির ক্ষতি, গুম-অপহরণ বা জিম্মি করা এবং হত্যার প্ররোচনার মতো অপরাধের মামলায় দুই দেশেরই পলাতক আসামিকে ফেরত দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে ওই চুক্তিতে।

বিশ্বমঞ্চে মাহফুজকে বিপ্লবের ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে পরিচয় করালেন ড. ইউনূস

বন্দি বিনিময় চুক্তিতে শেখ হাসিনাকে হস্তান্তর করবে ভারত?

আপডেট : ০১:৫১:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গণহত্যা, ১৬ বছরের শাসনামলে গুম-খুন এবং অর্থপাচারের অভিযোগের মামলায় স্বৈরাচার পলাতক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে ভারত-বাংলাদেশ বন্দি বিনিময় চুক্তি অনুযায়ী তাকে ফেরত দিতে হবে। ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস আজ মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এমনটা জানিয়েছে।

সাংবাদিক দীপ্তিমান তিওয়ারির ‘ক্যান শেখ হাসিনা বি এক্সট্রাডাইটেড টু বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে ভারত-বাংলাদেশ বন্দি বিনিময় চুক্তি করেছিল এবং ২০১৫ সালে এই চুক্তির আওতায় আসামের স্বাধীনতাকামী সংগঠন উলফার শীর্ষ নেতা অনুপ চেটিয়াসহ কয়েকজনকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রত্যার্পণ করা হয়েছিল।

চুক্তিতে বলা হয়েছে, ন্যূনতম এক বছরের সাজা হতে পারে এমন মামলায় আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেই ভারত বা বাংলাদেশকে পলাতক বন্দি হস্তান্তর করতে হবে। যদি অপরাধ রাজনৈতিক হয়, প্রত্যর্পণ প্রত্যাখ্যান করা যেতে পারে। তবে হত্যা, গণহত্যা, বোমা হামলা, গুলি করে হত্যা, সম্পত্তির ক্ষতি, গুম-অপহরণ বা জিম্মি করা এবং হত্যার প্ররোচনার মতো অপরাধের মামলায় দুই দেশেরই পলাতক আসামিকে ফেরত দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে ওই চুক্তিতে।