০২:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতের সাথে আমাদের আচরণ তেমন হবে যেমনটা তারা করবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

রাষ্ট্র সংস্কারের কাজকে ব্যাহত না করে ভারতের প্রতি বন্ধুসুলভ আচরণের আহ্বান জানিয়েছেন ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ভারত যেমন আচরণ করবে, আগামীতে তাদের সাথেও আমাদের তেমন আচরণ হবে৷ এসময় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকেও দুর্যোগ মোকাবেলায় পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানান তিনি।

ভারতীয় পাহাড়ি ঢলে ফেনীসহ আশপাশের আটটি জেলা প্লাবিত হয়েছে। যদিও ভারতের দাবি, ত্রিপুরার গোমতী নদীর উজানে ডুম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ায় বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তের জেলাগুলোতে বন্যার বর্তমান পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, এটি বাস্তবে সঠিক নয়।

সকালে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা উল্লেখ করতে চাই, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত গোমতী নদীর অববাহিকাতে গত কয়েকদিন ধরে এই বছরের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে।

বাংলাদেশে বন্যা মূলত বাঁধের নিচের দিকের এই বৃহৎ অববাহিকার পানির কারণে। ডাম্বুর বাঁধটি সীমান্ত থেকে বেশ দূরে, বাংলাদেশের ১২০ কিলোমিটারেরও বেশি উজানে অবস্থিত। এটি একটি স্বল্প উচ্চতাবিশিষ্ট (প্রায় ৩০ মিটার) বাঁধ, যা বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে একটি গ্রিডে পাঠায় এবং সেখান থেকে বাংলাদেশও ত্রিপুরা থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎশক্তি গ্রহণ করে। প্রায় ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদীপথে অমরপুর, সোনামুড়া ও সোনামুরা ২-এ তিনটি স্থানে আমাদের জলস্তর পর্যবেক্ষণ সাইট রয়েছে। সমগ্র ত্রিপুরা ও এর পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশের জেলাগুলোতে ২১ আগস্ট থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।

গার্মেন্টস খাতে অস্থিতিশীলতার জন্য প্রতিবেশী দেশের ইন্ধন রয়েছে: শ্রম সচিব

ভারতের সাথে আমাদের আচরণ তেমন হবে যেমনটা তারা করবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

আপডেট : ০৩:৫৯:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কারের কাজকে ব্যাহত না করে ভারতের প্রতি বন্ধুসুলভ আচরণের আহ্বান জানিয়েছেন ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ভারত যেমন আচরণ করবে, আগামীতে তাদের সাথেও আমাদের তেমন আচরণ হবে৷ এসময় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকেও দুর্যোগ মোকাবেলায় পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানান তিনি।

ভারতীয় পাহাড়ি ঢলে ফেনীসহ আশপাশের আটটি জেলা প্লাবিত হয়েছে। যদিও ভারতের দাবি, ত্রিপুরার গোমতী নদীর উজানে ডুম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ায় বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তের জেলাগুলোতে বন্যার বর্তমান পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, এটি বাস্তবে সঠিক নয়।

সকালে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা উল্লেখ করতে চাই, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত গোমতী নদীর অববাহিকাতে গত কয়েকদিন ধরে এই বছরের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে।

বাংলাদেশে বন্যা মূলত বাঁধের নিচের দিকের এই বৃহৎ অববাহিকার পানির কারণে। ডাম্বুর বাঁধটি সীমান্ত থেকে বেশ দূরে, বাংলাদেশের ১২০ কিলোমিটারেরও বেশি উজানে অবস্থিত। এটি একটি স্বল্প উচ্চতাবিশিষ্ট (প্রায় ৩০ মিটার) বাঁধ, যা বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে একটি গ্রিডে পাঠায় এবং সেখান থেকে বাংলাদেশও ত্রিপুরা থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎশক্তি গ্রহণ করে। প্রায় ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদীপথে অমরপুর, সোনামুড়া ও সোনামুরা ২-এ তিনটি স্থানে আমাদের জলস্তর পর্যবেক্ষণ সাইট রয়েছে। সমগ্র ত্রিপুরা ও এর পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশের জেলাগুলোতে ২১ আগস্ট থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।