ঢাকা ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

‘আর কালো টাকা তৈরি হতে দেওয়া হবে না’

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৯:৫০:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৫৮ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, কালো টাকা আর ‘জেনারেট’ করতে দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে উদ্যোগ নেয়া হবে পাচার করা টাকা ফেরত আনারও।

রোববার (২৫শে আগস্ট) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে সফররত জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বিদেশে পাচার হওয়া টাকা ফিরিয়ে আনা হবে। এই বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে।

তিনি জানান, উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে বেছে বেছে ঋণ নেওয়া হবে। দিন দিন তো ঋণের বোঝা বাড়ছে। অর্থ চাওয়ার মানে এই নয় যে আমরা অপচয় করার জন্য চেয়েছি। সব সাধারণ মানুষের টেকসই উন্নয়নে কাজে লাগানো হবে।

বৈদেশিক ঋণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ আমাদের অনুদান দেবে, এগুলো নেওয়া হবে। এক বছর থেকে পাঁচ বছর, এসব প্রকল্পে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে না।

ঢাকা শহরে আন্দোলন প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, যারা আন্দোলন করছে তাদের ইগনোর করতে পারি না। যারা মাঠে আন্দোলন করছে তাদের বেদনা আছে। এতোদিন কেউ বলতে সাহস করেনি। আমাদের সরকারের বয়স বেশি না, এটা সমাধানের চেষ্টা করছি। যারা বৈষম্যের শিকার হচ্ছে তাদের বিষয়টা আমাদের বিবেচনায় আছে।

জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জাতিসংঘের সহযোগী ৪১টি সংস্থা দেখা করেছে। আমাদের অর্থনৈতিক, সমতাভিত্তিক উন্নয়নে তারা পাশে থাকবে। তাদের সাজেশন শুনলাম। সমতা বৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়ন করব। রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমিতে সেটেল করার জন্য দৃষ্টি দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমন কীভাবে সংগ্রহ করা যায়, এটা নিয়ে কাজ করছি। নারী হেলথ ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছি। ফ্লাড ড্যামেজ নিয়ে কাজ করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘আর কালো টাকা তৈরি হতে দেওয়া হবে না’

আপডেট সময় : ০৯:৫০:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪

অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, কালো টাকা আর ‘জেনারেট’ করতে দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে উদ্যোগ নেয়া হবে পাচার করা টাকা ফেরত আনারও।

রোববার (২৫শে আগস্ট) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে সফররত জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বিদেশে পাচার হওয়া টাকা ফিরিয়ে আনা হবে। এই বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে।

তিনি জানান, উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে বেছে বেছে ঋণ নেওয়া হবে। দিন দিন তো ঋণের বোঝা বাড়ছে। অর্থ চাওয়ার মানে এই নয় যে আমরা অপচয় করার জন্য চেয়েছি। সব সাধারণ মানুষের টেকসই উন্নয়নে কাজে লাগানো হবে।

বৈদেশিক ঋণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ আমাদের অনুদান দেবে, এগুলো নেওয়া হবে। এক বছর থেকে পাঁচ বছর, এসব প্রকল্পে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে না।

ঢাকা শহরে আন্দোলন প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, যারা আন্দোলন করছে তাদের ইগনোর করতে পারি না। যারা মাঠে আন্দোলন করছে তাদের বেদনা আছে। এতোদিন কেউ বলতে সাহস করেনি। আমাদের সরকারের বয়স বেশি না, এটা সমাধানের চেষ্টা করছি। যারা বৈষম্যের শিকার হচ্ছে তাদের বিষয়টা আমাদের বিবেচনায় আছে।

জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জাতিসংঘের সহযোগী ৪১টি সংস্থা দেখা করেছে। আমাদের অর্থনৈতিক, সমতাভিত্তিক উন্নয়নে তারা পাশে থাকবে। তাদের সাজেশন শুনলাম। সমতা বৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়ন করব। রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমিতে সেটেল করার জন্য দৃষ্টি দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমন কীভাবে সংগ্রহ করা যায়, এটা নিয়ে কাজ করছি। নারী হেলথ ও পুষ্টি নিয়ে কাজ করছি। ফ্লাড ড্যামেজ নিয়ে কাজ করবে।