ঢাকা ০৫:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

মৌলভীবাজারে বন্যার উন্নতি হলেও খাবার ও পানি সংকট

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২:৪২:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৬২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায় মৌলভীবাজারে নদ নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। তবে বন্যাদুর্গত এলাকায় খাবার ও পানি সংকট দেখা দেওয়ায় দুর্ভোগ আরও বাড়ছে। সেই সাথে পাহাড়ি ঢলের কারনে বিভিন্ন সড়কে ভাঙন দেখা দেয়ায় ও সড়কের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ায় জেলা সদরের সাথে কুলাউড়া, রাজনগর ও কমলগঞ্জ উপজেলার অনেক স্থানে যোগাযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

এদিকে, বন্যার্তদের মাঝে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

অন্যদিকে মৌলভীবাজারে দ্বিতীয় দফা বন্যার মাত্র এক মাস অতিবাহিত হয়েছে। এখনো সেই বন্যার ক্ষয় ক্ষতির কাটিয়ে উঠার আগেই আবারও বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে জেলার ৩টি উপজেলার দুই শতাধিক গ্রাম। ডুবে গেছে অনেক রাস্তাঘাট বাড়ী ঘর ও ব্রীজ কালভার্ট।

উল্লেখ্য গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও ভারতের ত্রিপুরা থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে জেলার রাজনগর, কমলগঞ্জ সহ পাঁচটি উপজেলার ১৩টি স্থানে বাঁধ ভেঙে বন্যার পানি প্রবেশ করে। ফলে প্রায় দুই শতাধিক গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়। পানি বন্দি হয়ে পড়ে ২ লক্ষাধিক মানুষ।

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজারে বন্যার উন্নতি হলেও খাবার ও পানি সংকট

আপডেট সময় : ১২:৪২:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪

নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায় মৌলভীবাজারে নদ নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। তবে বন্যাদুর্গত এলাকায় খাবার ও পানি সংকট দেখা দেওয়ায় দুর্ভোগ আরও বাড়ছে। সেই সাথে পাহাড়ি ঢলের কারনে বিভিন্ন সড়কে ভাঙন দেখা দেয়ায় ও সড়কের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ায় জেলা সদরের সাথে কুলাউড়া, রাজনগর ও কমলগঞ্জ উপজেলার অনেক স্থানে যোগাযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

এদিকে, বন্যার্তদের মাঝে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

অন্যদিকে মৌলভীবাজারে দ্বিতীয় দফা বন্যার মাত্র এক মাস অতিবাহিত হয়েছে। এখনো সেই বন্যার ক্ষয় ক্ষতির কাটিয়ে উঠার আগেই আবারও বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে জেলার ৩টি উপজেলার দুই শতাধিক গ্রাম। ডুবে গেছে অনেক রাস্তাঘাট বাড়ী ঘর ও ব্রীজ কালভার্ট।

উল্লেখ্য গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও ভারতের ত্রিপুরা থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে জেলার রাজনগর, কমলগঞ্জ সহ পাঁচটি উপজেলার ১৩টি স্থানে বাঁধ ভেঙে বন্যার পানি প্রবেশ করে। ফলে প্রায় দুই শতাধিক গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়। পানি বন্দি হয়ে পড়ে ২ লক্ষাধিক মানুষ।