০৫:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশে বন্যায় নিহত বেড়ে ২০

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : ০১:৪৯:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৪
  • ১৭ দেখেছেন

বিধ্বংসী বন্যায় বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ১১টি জেলা। এদিকে, বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ জনে।

এখনো ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লার দুর্গম অনেক গ্রামে পৌঁছাতে পারেনি উদ্ধার ও ত্রাণকর্মীরা। পানিবন্দি মানুষ খাবার ও পানীয় জলের সংকটে আছে। অনেক এলাকায় পানি কমে যাওয়ায় দুর্ভোগ বেড়েছে। সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন তার সাথে পানি কমে যাওয়ায় নৌযান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। পানিবন্দি প্রায় সাড়ে ৯ লাখ মানুষ বিদ্যুৎ, মোবাইল ও ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের বাইরে।

রাস্তাঘাট তলিয়ে রয়েছে পানির নিচে। গাছ পড়ে আছে সড়কে। আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ও সাধারণ মানুষের সহায়তায় পরিস্কার করে ত্রাণের গাড়ি নিয়ে যাওয়া চেষ্টা করছে স্বেচ্ছাসেবকরা।

তবে সোনাগাজী ও দাগনভূঞা ছাড়া ফেনীতে সামগ্রিকভাবে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। জেলার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ফুলগাজী-পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া থেকে পানি কিছুটা নেমেছে।

এদিকে নতুন করে আরও কয়েকটি ইউনিয়ন নিমজ্জিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে ফেনী জেলা প্রশাসন। ফেনী সদর, ফুলগাজী ও সোনাগাজীর মানুষের ত্রাণের বেশি প্রয়োাজন। ফেনী সদর ও সোনাগাজী-দাগনভূঞাসহ ৬ লক্ষ মানুষ বিভিন্ন এলাকায় পানিবন্দি রয়েছেন। এ পর্যন্ত ৩০ হাজার মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে। বহু মানুষ বাসাবাড়ির ছাদ, উঁচু রাস্তায় ও আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে।

বিশ্বমঞ্চে মাহফুজকে বিপ্লবের ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে পরিচয় করালেন ড. ইউনূস

দেশে বন্যায় নিহত বেড়ে ২০

আপডেট : ০১:৪৯:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৪

বিধ্বংসী বন্যায় বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ১১টি জেলা। এদিকে, বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ জনে।

এখনো ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লার দুর্গম অনেক গ্রামে পৌঁছাতে পারেনি উদ্ধার ও ত্রাণকর্মীরা। পানিবন্দি মানুষ খাবার ও পানীয় জলের সংকটে আছে। অনেক এলাকায় পানি কমে যাওয়ায় দুর্ভোগ বেড়েছে। সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন তার সাথে পানি কমে যাওয়ায় নৌযান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। পানিবন্দি প্রায় সাড়ে ৯ লাখ মানুষ বিদ্যুৎ, মোবাইল ও ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের বাইরে।

রাস্তাঘাট তলিয়ে রয়েছে পানির নিচে। গাছ পড়ে আছে সড়কে। আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ও সাধারণ মানুষের সহায়তায় পরিস্কার করে ত্রাণের গাড়ি নিয়ে যাওয়া চেষ্টা করছে স্বেচ্ছাসেবকরা।

তবে সোনাগাজী ও দাগনভূঞা ছাড়া ফেনীতে সামগ্রিকভাবে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। জেলার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ফুলগাজী-পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া থেকে পানি কিছুটা নেমেছে।

এদিকে নতুন করে আরও কয়েকটি ইউনিয়ন নিমজ্জিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে ফেনী জেলা প্রশাসন। ফেনী সদর, ফুলগাজী ও সোনাগাজীর মানুষের ত্রাণের বেশি প্রয়োাজন। ফেনী সদর ও সোনাগাজী-দাগনভূঞাসহ ৬ লক্ষ মানুষ বিভিন্ন এলাকায় পানিবন্দি রয়েছেন। এ পর্যন্ত ৩০ হাজার মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে। বহু মানুষ বাসাবাড়ির ছাদ, উঁচু রাস্তায় ও আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে।