ঢাকা ০৫:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কমিউনিটি ইনিশিয়েটিভ সোসাইটির ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:২৬:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৯২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আকস্মিক বন্যায় বাংলাদেশে ব্যাপক বিপর্যয় সৃষ্ট হয়েছে। দেশে কয়েক সপ্তাহের রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে পুনরুদ্ধারিত হয়েছে, এমতাবস্থায় বাংলাদেশের বন্যা কবলিত ১১টি জেলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭ এবং ৫.১ মিলিয়ন মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে । ভারতের উজান থেকে আসা প্রবলবর্ষণ এবং বাংলাদেশের র্পূব, দক্ষণি-র্পূব এবং উত্তর-র্পূবাঞ্চলীয় জেলা গুলির মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত পানির কারণে আকস্মিক বন্যা শুরু হয় । বাংলাদেশ সেনাবাহনিী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স স্টেশন গুলি মানুষের জীবন বাঁচাতে এক সাথে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করছে।

একই ধারায় কমিউনিটি ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি (সিআইএস), ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল ট্রাস্ট (ডিসিএইচ ট্রাষ্ট) এবং ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলজে (ডিসিএমসি) অগ্রিম দুর্যোগ রেসপন্স দল ইতিমধ্যে ক্ষতগ্রিস্ত এলাকায় পৌঁছেছে এবং পরিস্থিতির প্রাক-বিশ্লিষেণ করে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে। ত্রাণের মধ্যে রয়েছে শুকনো খাবারের প্যাক, নিরাপদ পানি, ওরাল রিহাইপড্রেশন সলিউশন (ওআরএস),পানি পরিশোধন ট্যাবলটে (হ্যালোট্যাব), মোমবাতি, লাইটার এবং কিছু প্রয়োজনীয় জরুরি ওষুধ পত্র।

দুর্যোগ রেসপন্স দল সক্রিয় ভাবে বন্যা কবলতি এলাকায় আটকে পড়া স্থানীয়দরে উদ্ধার ও নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। ডিসিএইচ ট্রাষ্ট, সিআইএস ও ডিসিএমসি মোবাইল মেডিকেল টিম নিরলস ভাবে বন্যায় কাজ করছে। সিআইএস ও এ-প্যাড বাংলাদশে প্রাথমিকভাবে কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও হবিগঞ্জে ১০০০ পরিবারের মধ্যে খাদ্য ও প্রয়োজনীয় ঔষধ সহায়তা প্রদান করছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া র্পযন্ত এই সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

কমিউনিটি ইনিশিয়েটিভ সোসাইটির ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু

আপডেট সময় : ০৫:২৬:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪

আকস্মিক বন্যায় বাংলাদেশে ব্যাপক বিপর্যয় সৃষ্ট হয়েছে। দেশে কয়েক সপ্তাহের রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে পুনরুদ্ধারিত হয়েছে, এমতাবস্থায় বাংলাদেশের বন্যা কবলিত ১১টি জেলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭ এবং ৫.১ মিলিয়ন মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে । ভারতের উজান থেকে আসা প্রবলবর্ষণ এবং বাংলাদেশের র্পূব, দক্ষণি-র্পূব এবং উত্তর-র্পূবাঞ্চলীয় জেলা গুলির মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত পানির কারণে আকস্মিক বন্যা শুরু হয় । বাংলাদেশ সেনাবাহনিী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স স্টেশন গুলি মানুষের জীবন বাঁচাতে এক সাথে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করছে।

একই ধারায় কমিউনিটি ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি (সিআইএস), ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল ট্রাস্ট (ডিসিএইচ ট্রাষ্ট) এবং ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলজে (ডিসিএমসি) অগ্রিম দুর্যোগ রেসপন্স দল ইতিমধ্যে ক্ষতগ্রিস্ত এলাকায় পৌঁছেছে এবং পরিস্থিতির প্রাক-বিশ্লিষেণ করে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে। ত্রাণের মধ্যে রয়েছে শুকনো খাবারের প্যাক, নিরাপদ পানি, ওরাল রিহাইপড্রেশন সলিউশন (ওআরএস),পানি পরিশোধন ট্যাবলটে (হ্যালোট্যাব), মোমবাতি, লাইটার এবং কিছু প্রয়োজনীয় জরুরি ওষুধ পত্র।

দুর্যোগ রেসপন্স দল সক্রিয় ভাবে বন্যা কবলতি এলাকায় আটকে পড়া স্থানীয়দরে উদ্ধার ও নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। ডিসিএইচ ট্রাষ্ট, সিআইএস ও ডিসিএমসি মোবাইল মেডিকেল টিম নিরলস ভাবে বন্যায় কাজ করছে। সিআইএস ও এ-প্যাড বাংলাদশে প্রাথমিকভাবে কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও হবিগঞ্জে ১০০০ পরিবারের মধ্যে খাদ্য ও প্রয়োজনীয় ঔষধ সহায়তা প্রদান করছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া র্পযন্ত এই সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা রয়েছে।