ঢাকা ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

দেশের ১১ জেলায় চলমান বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৩১

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:০৮:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৪১৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশের ১১ জেলায় চলমান বন্যায় নিহত ব্যক্তির সংখ্যা আরও চারজন বেড়ে ৩১ জন হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার এ সংখ্যা ছিল ২৭ জন। বুধবার (২৮ আগস্ট) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন (দুপুর ১টা পর্যন্ত) থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, বন্যা অক্রান্ত জেলার সংখ্যা ১১টি (ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার)। ৭৩টি উপজেলা বন্যা প্লাবিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন ও পৌরসভা ৫২৮টি।

১১ জেলায় মোট ১২ লাখ ২৭ হাজার ৫৫৪ টি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ৫৮ লাখ ২২ হাজার ৭৩৪ জন। মৃত ব্যক্তির সংখ্যা ৩১ জন (কুমিল্লা-১২, ফেনী-২, চট্টগ্রাম-৫, খাগড়াছড়ি-১, নোয়াখালী-৬, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-১, লক্ষ্মীপুর-১ ও কক্সবাজার-৩ জন)। নিখোঁজ লোকসংখ্যা ২ জন (মৌলভীবাজার)।

পানিবন্দি ও ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য মোট ৪ হাজার ৩টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে এবং আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মোট ৫ লাখ ৪০ হাহার ৫১০ জন লোক এবং ৩৯ হাজার ৫৩১টি গবাদি পশুকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। ১১ জেলার ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য মোট ৬১৯টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

দেশের ১১ জেলায় চলমান বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৩১

আপডেট সময় : ০৩:০৮:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৪

দেশের ১১ জেলায় চলমান বন্যায় নিহত ব্যক্তির সংখ্যা আরও চারজন বেড়ে ৩১ জন হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার এ সংখ্যা ছিল ২৭ জন। বুধবার (২৮ আগস্ট) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন (দুপুর ১টা পর্যন্ত) থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, বন্যা অক্রান্ত জেলার সংখ্যা ১১টি (ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার)। ৭৩টি উপজেলা বন্যা প্লাবিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন ও পৌরসভা ৫২৮টি।

১১ জেলায় মোট ১২ লাখ ২৭ হাজার ৫৫৪ টি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ৫৮ লাখ ২২ হাজার ৭৩৪ জন। মৃত ব্যক্তির সংখ্যা ৩১ জন (কুমিল্লা-১২, ফেনী-২, চট্টগ্রাম-৫, খাগড়াছড়ি-১, নোয়াখালী-৬, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-১, লক্ষ্মীপুর-১ ও কক্সবাজার-৩ জন)। নিখোঁজ লোকসংখ্যা ২ জন (মৌলভীবাজার)।

পানিবন্দি ও ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য মোট ৪ হাজার ৩টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে এবং আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মোট ৫ লাখ ৪০ হাহার ৫১০ জন লোক এবং ৩৯ হাজার ৫৩১টি গবাদি পশুকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। ১১ জেলার ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য মোট ৬১৯টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে।