ঢাকা ১২:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে কালিকাপুর রেলক্রসিংয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন– আছমত আলীর ছেলে রফিজ, আব্দুল মালেকের স্ত্রী লুৎফা, তৈয়ব আলীর ছেলে সাজু, আলী আশরাফের স্ত্রী সফরজান ও মনিরের স্ত্রী শানু। তাঁরা সবাই বুড়িচং উপজেলার বাকশীমূল গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

দুর্নীতি ও গুম তদন্তে সেনাবাহিনীর আদালত গঠন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:১০:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৩৫৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি ও জোরপূর্বক গুমের ঘটনাগুলো তদন্ত করতে উচ্চ পর্যায়ের আদালত গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তবে এ আদালতের সদস্য কারা ও তারা কোন বিষয় নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করবেন সে বিষয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।

আজ (শুক্রবার, ৩০ আগস্ট) সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়। এ তদন্ত আদালত শিগগির কাজ শুরু করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে এক সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বলেছিলেন, অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিষয়ে তদন্ত চলছে। তারা দোষী হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তিনি বলেন, ‘কারও বিরুদ্ধে প্রমাণ ছাড়া ব্যবস্থা নেয়া যায় না। একটু ধীর গতিতে চলছে তদন্ত প্রক্রিয়ায়।’ অনেক বিষয়েই তদন্ত হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন। সরকার পতনের পর বেড়িয়ে আসে জোরপূর্বক গুমের নানা তথ্য।

এর আগে বৃহস্পতিবার ( ২৯ আগস্ট) জোরপূর্বক গুম সংক্রান্ত জাতিসংঘ কনভেনশনে সই করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস। গুমের ঘটনা তদন্তে একটি কমিশনও গঠন করা হয়েছে।

গুমের শিকার পরিবার ও মানবাধিকারকর্মীরা এসব গুমের ঘটনায় র‍্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইকে অভিযুক্ত করে বিচার দাবি করে আসছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

দুর্নীতি ও গুম তদন্তে সেনাবাহিনীর আদালত গঠন

আপডেট সময় : ০৪:১০:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৪

অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি ও জোরপূর্বক গুমের ঘটনাগুলো তদন্ত করতে উচ্চ পর্যায়ের আদালত গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তবে এ আদালতের সদস্য কারা ও তারা কোন বিষয় নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করবেন সে বিষয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।

আজ (শুক্রবার, ৩০ আগস্ট) সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়। এ তদন্ত আদালত শিগগির কাজ শুরু করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে এক সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বলেছিলেন, অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিষয়ে তদন্ত চলছে। তারা দোষী হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তিনি বলেন, ‘কারও বিরুদ্ধে প্রমাণ ছাড়া ব্যবস্থা নেয়া যায় না। একটু ধীর গতিতে চলছে তদন্ত প্রক্রিয়ায়।’ অনেক বিষয়েই তদন্ত হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন। সরকার পতনের পর বেড়িয়ে আসে জোরপূর্বক গুমের নানা তথ্য।

এর আগে বৃহস্পতিবার ( ২৯ আগস্ট) জোরপূর্বক গুম সংক্রান্ত জাতিসংঘ কনভেনশনে সই করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস। গুমের ঘটনা তদন্তে একটি কমিশনও গঠন করা হয়েছে।

গুমের শিকার পরিবার ও মানবাধিকারকর্মীরা এসব গুমের ঘটনায় র‍্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইকে অভিযুক্ত করে বিচার দাবি করে আসছে।