০৪:০৮ পূর্বাহ্ন, রোববার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কমিশন গঠনের মাধ্যমে অন্যায়কারীদের বিচার করতে হবে : ইসলামী আন্দোলন

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার প্রায় ১৬ বছর তাদের মনগড়া দলীয়করণ, বিশেষ করে ২০১৪, ১৮ ও ২৪ নির্বাচনগুলো করার ব্যাপারে যারা প্রশাসনে দায়িত্ব পালন করেছে, মিডিয়াসহ যারা সহযোগিতা করেছে, নির্ভরযোগ্য কমিশন গঠনের মাধ্যমে এই অন্যায়কারীদের চিহ্নিত করে বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

শনিবার (৩১ আগস্ট) বিকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির বলেন, সুন্দরভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসনসহ সর্বত্র ঢেলে সাজানোর ব্যাপারে আমরা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) পরামর্শ দিয়েছি। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে যে পদ্ধতিতে নির্বাচন হচ্ছে, তাতে কালো টাকার দৌরাত্ম্য, দলীয় করণ ও পেশিশক্তির মাধ্যমে যারা যোগ্য, যাদের দেশ প্রেম রয়েছে— এই ধরনের লোকগুলো দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পায় না।

কতদিনের মধ্যে নির্বাচন, এমন কোনও সময়সীমার কথা জানিয়েছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা বলেছি, শিগগিরই। কিন্তু ব্যাপারটা তো আমাদের হাতে না। একদিন, দুই দিন নির্ধারণ করে বলাও যায় না। তবে বলেছি, খুব শিগগিরই সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে।

তিনি বলেন, সংখ্যানুপাতিক সিস্টেমে যে নির্বাচন তাতে সব শাখার, সব ধরনের মন-মানসিকতার লোক সম্পৃক্ত থাকবে। এখানে ভোটের সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচন হবে। দল ও মার্কা থাকবে। জনগণ ভোট দেবে। যে দল যেভাবে ভোট পাবে সে অনুযায়ী, তাদের প্রতিনিধি সংসদে থাকবে, দেশ পরিচালনা করবে। সেখানে সবার সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হবে, যার কারণে দেশ সুন্দরভাবে চলবে। এখানে কোনও বৈষম্যমূলক অবস্থা সৃষ্টি করার মতো বিষয় থাকবে না।

এ সময় ৫ সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন— দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহম্মেদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম।

কমিশন গঠনের মাধ্যমে অন্যায়কারীদের বিচার করতে হবে : ইসলামী আন্দোলন

আপডেট : ০৯:২৫:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার প্রায় ১৬ বছর তাদের মনগড়া দলীয়করণ, বিশেষ করে ২০১৪, ১৮ ও ২৪ নির্বাচনগুলো করার ব্যাপারে যারা প্রশাসনে দায়িত্ব পালন করেছে, মিডিয়াসহ যারা সহযোগিতা করেছে, নির্ভরযোগ্য কমিশন গঠনের মাধ্যমে এই অন্যায়কারীদের চিহ্নিত করে বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

শনিবার (৩১ আগস্ট) বিকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির বলেন, সুন্দরভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসনসহ সর্বত্র ঢেলে সাজানোর ব্যাপারে আমরা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) পরামর্শ দিয়েছি। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে যে পদ্ধতিতে নির্বাচন হচ্ছে, তাতে কালো টাকার দৌরাত্ম্য, দলীয় করণ ও পেশিশক্তির মাধ্যমে যারা যোগ্য, যাদের দেশ প্রেম রয়েছে— এই ধরনের লোকগুলো দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পায় না।

কতদিনের মধ্যে নির্বাচন, এমন কোনও সময়সীমার কথা জানিয়েছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা বলেছি, শিগগিরই। কিন্তু ব্যাপারটা তো আমাদের হাতে না। একদিন, দুই দিন নির্ধারণ করে বলাও যায় না। তবে বলেছি, খুব শিগগিরই সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করে নির্বাচন দিতে।

তিনি বলেন, সংখ্যানুপাতিক সিস্টেমে যে নির্বাচন তাতে সব শাখার, সব ধরনের মন-মানসিকতার লোক সম্পৃক্ত থাকবে। এখানে ভোটের সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচন হবে। দল ও মার্কা থাকবে। জনগণ ভোট দেবে। যে দল যেভাবে ভোট পাবে সে অনুযায়ী, তাদের প্রতিনিধি সংসদে থাকবে, দেশ পরিচালনা করবে। সেখানে সবার সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হবে, যার কারণে দেশ সুন্দরভাবে চলবে। এখানে কোনও বৈষম্যমূলক অবস্থা সৃষ্টি করার মতো বিষয় থাকবে না।

এ সময় ৫ সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন— দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহম্মেদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম।