০২:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের ১১ জেলায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট : ০২:২২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১৩ দেখেছেন

দেশের ১১ জেলায় সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা একদিনে আরও আটজন বেড়েছে। এ নিয়ে গতকাল সোমবার পর্যন্ত মোট ৬৭ জন মারা গেছেন। এরমধ্যে ফেনীতে মারা গেছেন ২৬ জন। এখনো ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের চলমান বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। এর একদিন আগে (রোববার) মৃতের সংখ্যা ছিল ৫৯ জন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যায় মৃত লোকসংখ্যা ৬৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪২ জন, নারী সাতজন ও শিশু ১৮ জন। কুমিল্লায় ১৭, ফেনীতে ২৬, চট্টগ্রামে ৬, খাগড়াছড়িতে একজন, নোয়াখালীতে ১১, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক, লক্ষীপুরে এক, কক্সবাজার ৩ ও মৌলভীবাজারে একজন মারা গেছেন। এখনো মৌলভীবাজারে একজন নিখোঁজ রয়েছেন।

চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কক্সবাজার জেলার বন্যা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। মৌলভীবাজারের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে এবং ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও লক্ষীপুরের বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

এখনো ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষতিগ্রস্ত মোট লোকসংখ্যা ৫১ লাখ ৮ হাজার ২০২ জন।সার্বিকভাবে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় আশ্রয়কেন্দ্র থেকে লোকজন বাড়ি-ঘরে ফিরছেন।

মোট ৩ হাজার ৬১৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩ লাখ ৬ হাজার ৭৪১ জন লোক এবং ৩২ হাজার ৮৩০টি গবাদি পশুকে আশ্রয় দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এগারো জেলার ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসেবা দিতে মোট ৪৭২টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে।

দেশের ১১ জেলায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭

আপডেট : ০২:২২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দেশের ১১ জেলায় সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা একদিনে আরও আটজন বেড়েছে। এ নিয়ে গতকাল সোমবার পর্যন্ত মোট ৬৭ জন মারা গেছেন। এরমধ্যে ফেনীতে মারা গেছেন ২৬ জন। এখনো ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের চলমান বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। এর একদিন আগে (রোববার) মৃতের সংখ্যা ছিল ৫৯ জন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যায় মৃত লোকসংখ্যা ৬৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪২ জন, নারী সাতজন ও শিশু ১৮ জন। কুমিল্লায় ১৭, ফেনীতে ২৬, চট্টগ্রামে ৬, খাগড়াছড়িতে একজন, নোয়াখালীতে ১১, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক, লক্ষীপুরে এক, কক্সবাজার ৩ ও মৌলভীবাজারে একজন মারা গেছেন। এখনো মৌলভীবাজারে একজন নিখোঁজ রয়েছেন।

চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কক্সবাজার জেলার বন্যা পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। মৌলভীবাজারের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে এবং ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও লক্ষীপুরের বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

এখনো ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষতিগ্রস্ত মোট লোকসংখ্যা ৫১ লাখ ৮ হাজার ২০২ জন।সার্বিকভাবে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় আশ্রয়কেন্দ্র থেকে লোকজন বাড়ি-ঘরে ফিরছেন।

মোট ৩ হাজার ৬১৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩ লাখ ৬ হাজার ৭৪১ জন লোক এবং ৩২ হাজার ৮৩০টি গবাদি পশুকে আশ্রয় দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এগারো জেলার ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসেবা দিতে মোট ৪৭২টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে।