০১:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নারীর নিরাপত্তার দাবিতে পশ্চিমবঙ্গে রাতভর বিক্ষোভ

ভারতের আরজি কর-কাণ্ডে ন্যায় বিচারের দাবিতে রাজ্যজুড়ে রাত দখল কর্মসূচি পালন করেছে জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট। তাদের সাথে একাত্ম হয়ে মোমবাতি ও মশাল হাতে পথে ছিলো পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ জনগণ। জমায়েতে অংশ নেন নির্যাতিতার পরিবারও। গান, কবিতা ও পথ নাটকের মাধ্যমে রাতভর চলে প্রতিবাদ।

এর আগে রাত নয়টা থেকে দশটা পর্যন্ত আলো নিভিয়ে প্রদীপ ও মোমবাতি জ্বেলে প্রতিবাদ করে বিক্ষোভকারীরা। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে রাজভবনের আলো নেভান রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। আলো নেভানো হয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালেরও। অন্ধকারে ঢেকে যায় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল চত্বরও। সন্ধ্যায় গোটা শহরের দিকে দিকে শুরু হয় মিছিল। যাদবপুর কেপিসি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে সাউথ সিটি পর্যন্ত মিছিল হয়।

পরে রাত ১২টায় এক মিনিটের নিরবতা উৎসর্গ করা হয় নির্যাতিতাকে। ‘তোমার স্বর আমার স্বর, জাস্টিস ফর আরজি কর’ স্লোগানো সারাত মুখরিত ছিলো পুরো কলকাতা। বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন নির্যাতিতার বাবা-মা। এসময় আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন তারা।

তবে সবচেয়ে বেশি ভিড় হয়েছিল যাদবপুরে ৮বি বাস স্ট্যান্ডে। সেখানে আন্দোলনকারীরা গান, কবিতা এবং নাটকের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানান। মোমবাতি প্রজ্বলন, ক্রমাগত স্লোগান দেওয়া থেকে শুরু করে আন্দোলনকারীদের হাতে ছিল রকমারি পোস্টার এবং হোর্ডিং। স্লোগান ছিল একটাই, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’।

নারীর নিরাপত্তার দাবিতে পশ্চিমবঙ্গে রাতভর বিক্ষোভ

আপডেট : ০১:৫৪:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ভারতের আরজি কর-কাণ্ডে ন্যায় বিচারের দাবিতে রাজ্যজুড়ে রাত দখল কর্মসূচি পালন করেছে জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট। তাদের সাথে একাত্ম হয়ে মোমবাতি ও মশাল হাতে পথে ছিলো পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ জনগণ। জমায়েতে অংশ নেন নির্যাতিতার পরিবারও। গান, কবিতা ও পথ নাটকের মাধ্যমে রাতভর চলে প্রতিবাদ।

এর আগে রাত নয়টা থেকে দশটা পর্যন্ত আলো নিভিয়ে প্রদীপ ও মোমবাতি জ্বেলে প্রতিবাদ করে বিক্ষোভকারীরা। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে রাজভবনের আলো নেভান রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। আলো নেভানো হয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালেরও। অন্ধকারে ঢেকে যায় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল চত্বরও। সন্ধ্যায় গোটা শহরের দিকে দিকে শুরু হয় মিছিল। যাদবপুর কেপিসি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে সাউথ সিটি পর্যন্ত মিছিল হয়।

পরে রাত ১২টায় এক মিনিটের নিরবতা উৎসর্গ করা হয় নির্যাতিতাকে। ‘তোমার স্বর আমার স্বর, জাস্টিস ফর আরজি কর’ স্লোগানো সারাত মুখরিত ছিলো পুরো কলকাতা। বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন নির্যাতিতার বাবা-মা। এসময় আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন তারা।

তবে সবচেয়ে বেশি ভিড় হয়েছিল যাদবপুরে ৮বি বাস স্ট্যান্ডে। সেখানে আন্দোলনকারীরা গান, কবিতা এবং নাটকের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানান। মোমবাতি প্রজ্বলন, ক্রমাগত স্লোগান দেওয়া থেকে শুরু করে আন্দোলনকারীদের হাতে ছিল রকমারি পোস্টার এবং হোর্ডিং। স্লোগান ছিল একটাই, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’।