ঢাকা ০৮:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কলকাতায় চিকিৎসক ধর্ষণ, ডিএনএ রিপোর্ট সিবিআই এর হাতে

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:০৯:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৩৬৮ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারতের কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজে তরুণী চিকিৎসককে গণধর্ষণ করা হয়নি। তাকে ধর্ষণ ও হত্যার জন্য দায়ী একজনই। সে হলেন কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। ডিএনএ রিপোর্টে এমনই ইঙ্গিত মিলেছে বলে জানিয়েছে সিবিআই।

যা যা তথ্যপ্রমাণ এখনও পর্যন্ত সিবিআইয়ের হাতে এসেছে, তাতে গণধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি বলেই সিবিআই জানিয়েছে। সব তথ্যপ্রমাণই ইঙ্গিত করছে, আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনে দোষী সঞ্জয় রায় একাই।

আরজি কর মেডিকেল কলেজের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় ডিএনএ রিপোর্ট আসতেই অনেক প্রশ্নের উত্তর মিলল। খারিজ হয়ে গেল গণধর্ষণের গুজব। ৯ই অগাস্ট তরুণী চিকিৎসককের ধর্ষণ-খুনের ১২ ঘণ্টার মধ্যেই সিভিক ভলেন্টিয়র সঞ্জয় রায়কে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশ। তখনই তদন্তকারীদের তরফ থেকে দাবি করা হয়, পাশবিক ঘটনা একাই ঘটিয়েছে সঞ্জয়। এর পর আদালতের নির্দেশে মামলার তদন্ত ভার যায় সিবিআই-এর হাতে।

কিন্তু নির্যাতিতার পরিবার ও আন্দোলনকারী চিকিৎসক-সহ অনেকেরই দাবি ছিল, এই ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি জড়িত। কিন্তু ডিএনএ এবং ফরেনসিক রিপোর্ট সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছে। ডিএনএ রিপোর্ট অনুযায়ী, চিকিৎসক-পড়–য়াকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় আর কারও জড়িত থাকার সম্ভাবনা নেই। ফরেন্সিক পরীক্ষাও একা সঞ্জয়ের দিকেই ইঙ্গিত করছে। অর্থাৎ কলকাতা পুলিশ সঠিক অপরাধীকেই গ্রেপ্তার করেছিল।

এদিকে, ডিএনএ রিপোর্ট সামনে আসতেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে নিশানা করেছে তৃণমূল। দলের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, ২৪ দিনের নিষ্ক্রিয়তার পরে সিবিআই নিশ্চিত করেছে যে কলকাতা পুলিশ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যাকে গ্রেপ্তার করেছিল, সেই সঞ্জয় রায়ই একমাত্র অপরাধী। বিজেপি ও তাদের মিডিয়া প্রচারিত ষড়যন্ত্রের তত্ত্বগুলি ফাঁস হয়ে গেছে। আমরা এখন চার্জশিট জমা এবং দেরি না করে বিচারের দাবি করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

কলকাতায় চিকিৎসক ধর্ষণ, ডিএনএ রিপোর্ট সিবিআই এর হাতে

আপডেট সময় : ০১:০৯:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ভারতের কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজে তরুণী চিকিৎসককে গণধর্ষণ করা হয়নি। তাকে ধর্ষণ ও হত্যার জন্য দায়ী একজনই। সে হলেন কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। ডিএনএ রিপোর্টে এমনই ইঙ্গিত মিলেছে বলে জানিয়েছে সিবিআই।

যা যা তথ্যপ্রমাণ এখনও পর্যন্ত সিবিআইয়ের হাতে এসেছে, তাতে গণধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি বলেই সিবিআই জানিয়েছে। সব তথ্যপ্রমাণই ইঙ্গিত করছে, আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনে দোষী সঞ্জয় রায় একাই।

আরজি কর মেডিকেল কলেজের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় ডিএনএ রিপোর্ট আসতেই অনেক প্রশ্নের উত্তর মিলল। খারিজ হয়ে গেল গণধর্ষণের গুজব। ৯ই অগাস্ট তরুণী চিকিৎসককের ধর্ষণ-খুনের ১২ ঘণ্টার মধ্যেই সিভিক ভলেন্টিয়র সঞ্জয় রায়কে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশ। তখনই তদন্তকারীদের তরফ থেকে দাবি করা হয়, পাশবিক ঘটনা একাই ঘটিয়েছে সঞ্জয়। এর পর আদালতের নির্দেশে মামলার তদন্ত ভার যায় সিবিআই-এর হাতে।

কিন্তু নির্যাতিতার পরিবার ও আন্দোলনকারী চিকিৎসক-সহ অনেকেরই দাবি ছিল, এই ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি জড়িত। কিন্তু ডিএনএ এবং ফরেনসিক রিপোর্ট সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছে। ডিএনএ রিপোর্ট অনুযায়ী, চিকিৎসক-পড়–য়াকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় আর কারও জড়িত থাকার সম্ভাবনা নেই। ফরেন্সিক পরীক্ষাও একা সঞ্জয়ের দিকেই ইঙ্গিত করছে। অর্থাৎ কলকাতা পুলিশ সঠিক অপরাধীকেই গ্রেপ্তার করেছিল।

এদিকে, ডিএনএ রিপোর্ট সামনে আসতেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে নিশানা করেছে তৃণমূল। দলের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, ২৪ দিনের নিষ্ক্রিয়তার পরে সিবিআই নিশ্চিত করেছে যে কলকাতা পুলিশ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যাকে গ্রেপ্তার করেছিল, সেই সঞ্জয় রায়ই একমাত্র অপরাধী। বিজেপি ও তাদের মিডিয়া প্রচারিত ষড়যন্ত্রের তত্ত্বগুলি ফাঁস হয়ে গেছে। আমরা এখন চার্জশিট জমা এবং দেরি না করে বিচারের দাবি করছি।