০৫:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে এত বড় বিক্ষোভ হয়নি ইসরায়েলে

গাজায় হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে ইসরায়েলে বড় ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় রাতে বিক্ষোভে অংশ নেন সাড়ে ৭ লাখ ইসরায়েলি। বিক্ষোভকারীদের বড় অংশ মনে করেন, গাজায় যুদ্ধবিরতিই জিম্মি মুক্তির একমাত্র উপায়।

সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সরকারের বিরুদ্ধে এত বড় বিক্ষোভ আগে হয়নি ইসরায়েলে। গতকালের বিক্ষোভে অংশ নেন সাড়ে ৭ লাখ ইসরায়েলি। কেবল তেল আবিবেই অংশ নেন ৫ লাখ বিক্ষোভকারী।

বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, গাজা থেকে জিম্মিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে একটি চুক্তিতে উপনীত হতে বারবার ব্যর্থ হয়েছে নেতানিয়াহু সরকার। এখনো যারা জিম্মি আছেন, তাঁদের মুক্ত করতে সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।

বিক্ষোভকারীদের দাবি, গাজায় থাকা বাকি জিম্মিদের প্রাণ রক্ষায়, তাঁদের নিরাপদে ইসরায়েলে ফিরিয়ে আনার জন্য নেতানিয়াহু সরকার দ্রুত একটি চুক্তি করুক।

নিউ ইসরায়েল ফান্ড নামের একটি বেসরকারি সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট লিবি লেনকিনস্কি জানান, এই বিক্ষোভকারীদের একটা বড় অংশ মনে করেন, দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতিই জিম্মি মুক্তির একমাত্র সমাধান।

নিউইয়র্কে আল জাজিরাকে লিবি বলেন, ‘গত বছর নভেম্বর ও ডিসেম্বরের প্রথম দিকে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছিল বিক্ষোভকারীদের একটি দল। ইসরায়েলি বিক্ষোভকারীদের সংখ্যা দিন দিন ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। আমার ধারণা, গত সপ্তাহে সংখ্যাটি বেশ নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। ইসরায়েলিদের একটি বড় সংখ্যক মনে করেন, যুদ্ধবিরতি আসলে জিম্মিদের ঘরে ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায়।’

এদিকে গাজায় থামছে না ইসরায়েলের হামলা। গতকাল শনিবারও ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ৩১ জন ফিলিস্থিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছে অনেকে।

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে এত বড় বিক্ষোভ হয়নি ইসরায়েলে

আপডেট : ০৩:৩২:৪৪ অপরাহ্ন, রোববার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গাজায় হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে ইসরায়েলে বড় ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় রাতে বিক্ষোভে অংশ নেন সাড়ে ৭ লাখ ইসরায়েলি। বিক্ষোভকারীদের বড় অংশ মনে করেন, গাজায় যুদ্ধবিরতিই জিম্মি মুক্তির একমাত্র উপায়।

সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সরকারের বিরুদ্ধে এত বড় বিক্ষোভ আগে হয়নি ইসরায়েলে। গতকালের বিক্ষোভে অংশ নেন সাড়ে ৭ লাখ ইসরায়েলি। কেবল তেল আবিবেই অংশ নেন ৫ লাখ বিক্ষোভকারী।

বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, গাজা থেকে জিম্মিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে একটি চুক্তিতে উপনীত হতে বারবার ব্যর্থ হয়েছে নেতানিয়াহু সরকার। এখনো যারা জিম্মি আছেন, তাঁদের মুক্ত করতে সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।

বিক্ষোভকারীদের দাবি, গাজায় থাকা বাকি জিম্মিদের প্রাণ রক্ষায়, তাঁদের নিরাপদে ইসরায়েলে ফিরিয়ে আনার জন্য নেতানিয়াহু সরকার দ্রুত একটি চুক্তি করুক।

নিউ ইসরায়েল ফান্ড নামের একটি বেসরকারি সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট লিবি লেনকিনস্কি জানান, এই বিক্ষোভকারীদের একটা বড় অংশ মনে করেন, দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতিই জিম্মি মুক্তির একমাত্র সমাধান।

নিউইয়র্কে আল জাজিরাকে লিবি বলেন, ‘গত বছর নভেম্বর ও ডিসেম্বরের প্রথম দিকে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছিল বিক্ষোভকারীদের একটি দল। ইসরায়েলি বিক্ষোভকারীদের সংখ্যা দিন দিন ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। আমার ধারণা, গত সপ্তাহে সংখ্যাটি বেশ নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। ইসরায়েলিদের একটি বড় সংখ্যক মনে করেন, যুদ্ধবিরতি আসলে জিম্মিদের ঘরে ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায়।’

এদিকে গাজায় থামছে না ইসরায়েলের হামলা। গতকাল শনিবারও ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ৩১ জন ফিলিস্থিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছে অনেকে।