০৬:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পারমাণবিক অস্ত্র আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিলেন কিম জং উন

পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি করতে উত্তর কোরিয়া এখন একটি পারমাণবিক বাহিনী নির্মাণ নীতি বাস্তবায়ন করছে বলে জানিয়েছেন দেশটির নেতা কিম জং উন। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) উত্তরের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম কেসিএনএ-এর বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

সোমবার ছিল উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠা দিবস। দিবসটি উপলক্ষে দেয়া এক ভাষণে কিম জানান, পারমাণবিক সক্ষমতা এবং যেকোনো মুহূর্তে তা সঠিকভাবে ব্যবহার করার প্রস্তুতি নিতে তার দেশকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে। যাতে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত হয়।

যুক্তরাষ্ট্র ও তার অনুসারীদের দ্বারা সৃষ্ট বিভিন্ন হুমকির মুখোমুখি হওয়ার জন্য একটি শক্তিশালী সামরিক উপস্থিতি প্রয়োজন বলেও জানান উত্তরের নেতা। কিম বলেন, উত্তর কোরিয়া একটি গুরুতর হুমকির সম্মুখীন। এই অঞ্চলে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পারমাণবিক-ভিত্তিক সামরিক জোটের কারণে এই হুমকি তৈরি হয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার জাতিসংঘ কমান্ড (ইউএনসি)-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠক করবে দক্ষিণ কোরিয়া। ইউএনসি দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থানরত মার্কিন সামরিক বাহিনীর কমান্ডারের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।

গত মাসে ইউএনসিতে সর্বশেষ দেশ হিসেবে জার্মানি যোগদান করেছে। উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে কড়া সুরক্ষিত সীমান্ত টহলে সহায়তা করে এই ইউএনসি। এমনকি যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হলে দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করার অঙ্গীকার দিয়ে রেখেছে এই জোটটি।

তবে ইউএনসিকে একটি অবৈধ যুদ্ধ সংগঠন হিসেবে মনে করে উত্তর কোরিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই জাতিসংঘ সীমান্ত পর্যবেক্ষণ বাহিনীতে জার্মানির অন্তর্ভুক্তিকে উত্তেজনা বৃদ্ধির পদক্ষেপ হিসেবে নিয়েছে দেশটি।

পারমাণবিক অস্ত্র আরও বাড়ানোর ঘোষণা দিলেন কিম জং উন

আপডেট : ০১:০৪:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি করতে উত্তর কোরিয়া এখন একটি পারমাণবিক বাহিনী নির্মাণ নীতি বাস্তবায়ন করছে বলে জানিয়েছেন দেশটির নেতা কিম জং উন। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) উত্তরের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম কেসিএনএ-এর বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

সোমবার ছিল উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠা দিবস। দিবসটি উপলক্ষে দেয়া এক ভাষণে কিম জানান, পারমাণবিক সক্ষমতা এবং যেকোনো মুহূর্তে তা সঠিকভাবে ব্যবহার করার প্রস্তুতি নিতে তার দেশকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে। যাতে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত হয়।

যুক্তরাষ্ট্র ও তার অনুসারীদের দ্বারা সৃষ্ট বিভিন্ন হুমকির মুখোমুখি হওয়ার জন্য একটি শক্তিশালী সামরিক উপস্থিতি প্রয়োজন বলেও জানান উত্তরের নেতা। কিম বলেন, উত্তর কোরিয়া একটি গুরুতর হুমকির সম্মুখীন। এই অঞ্চলে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পারমাণবিক-ভিত্তিক সামরিক জোটের কারণে এই হুমকি তৈরি হয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার জাতিসংঘ কমান্ড (ইউএনসি)-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠক করবে দক্ষিণ কোরিয়া। ইউএনসি দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থানরত মার্কিন সামরিক বাহিনীর কমান্ডারের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।

গত মাসে ইউএনসিতে সর্বশেষ দেশ হিসেবে জার্মানি যোগদান করেছে। উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে কড়া সুরক্ষিত সীমান্ত টহলে সহায়তা করে এই ইউএনসি। এমনকি যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হলে দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করার অঙ্গীকার দিয়ে রেখেছে এই জোটটি।

তবে ইউএনসিকে একটি অবৈধ যুদ্ধ সংগঠন হিসেবে মনে করে উত্তর কোরিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এই জাতিসংঘ সীমান্ত পর্যবেক্ষণ বাহিনীতে জার্মানির অন্তর্ভুক্তিকে উত্তেজনা বৃদ্ধির পদক্ষেপ হিসেবে নিয়েছে দেশটি।