০৬:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে ক্ষমা চাইতে হবে : ফারুক

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে ক্ষমা চাইতে হবে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়াপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ১২ দলীয় জোট আয়োজিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকিস্বরূপ ভারতের আগ্রাসী বক্তব্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আপনারা মন্ত্রী, আমিও কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক। আপনি যে বক্তব্য দিয়েছেন সেজন্য আপনাকে ক্ষমা চাইতে হবে। বাংলাদেশের মানুষের মন বড়। তারা ক্ষমা করতে জানে। সুতরাং বাংলাদেশ নিয়ে তাচ্ছিল্য করে বক্তব্য সেটা কেউ মেনে নেবে না।

জয়নুল আবদীন ফারুক বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ নানারকম সংকটে পড়েছে। তবুও সেখানকার মানুষ বলে এখনো কেনো শেখ হাসিনার বিচার হচ্ছে না। এই একমাস ৫ দিনে শেখ পরিবারের কাউকে বিচারের আওতায় আনলে মানুষ বিশ্বাস করতো। আমরা আপনাকে বিশ্বাস করি। জনগণ বিশ্বাস করে। কিন্তু তারা প্রশ্ন তুলছে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে বলবো অপরাধীরা কোথায়?

তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বলেন, আপনারা একটা নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিন। আজকে দেশবাসী সবাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে। আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকি। আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা যাতে বাংলাদেশে আর রাজনীতি করতে না পারে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখা নিয়ে আগামীতে বাংলাদেশ পরিচালিত হবে ইনশাআল্লাহ।

বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন— ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন প্রধান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন শামসুদ্দিন ফারভেজ, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা প্রমুখ।

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে ক্ষমা চাইতে হবে : ফারুক

আপডেট : ০৩:৪৭:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে ক্ষমা চাইতে হবে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়াপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ১২ দলীয় জোট আয়োজিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকিস্বরূপ ভারতের আগ্রাসী বক্তব্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আপনারা মন্ত্রী, আমিও কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক। আপনি যে বক্তব্য দিয়েছেন সেজন্য আপনাকে ক্ষমা চাইতে হবে। বাংলাদেশের মানুষের মন বড়। তারা ক্ষমা করতে জানে। সুতরাং বাংলাদেশ নিয়ে তাচ্ছিল্য করে বক্তব্য সেটা কেউ মেনে নেবে না।

জয়নুল আবদীন ফারুক বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ নানারকম সংকটে পড়েছে। তবুও সেখানকার মানুষ বলে এখনো কেনো শেখ হাসিনার বিচার হচ্ছে না। এই একমাস ৫ দিনে শেখ পরিবারের কাউকে বিচারের আওতায় আনলে মানুষ বিশ্বাস করতো। আমরা আপনাকে বিশ্বাস করি। জনগণ বিশ্বাস করে। কিন্তু তারা প্রশ্ন তুলছে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে বলবো অপরাধীরা কোথায়?

তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বলেন, আপনারা একটা নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিন। আজকে দেশবাসী সবাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে। আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকি। আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা যাতে বাংলাদেশে আর রাজনীতি করতে না পারে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখা নিয়ে আগামীতে বাংলাদেশ পরিচালিত হবে ইনশাআল্লাহ।

বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন— ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন প্রধান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন শামসুদ্দিন ফারভেজ, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা প্রমুখ।