০৭:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক না করার ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতও বলেছে, তারা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত ইসরায়েলের যুদ্ধ–পরবর্তী কোনো পরিকল্পনায় সমর্থন দেবে না।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

সৌদি আরবের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধান প্রিন্স তুর্কি আল-ফয়সাল বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না সৌদি আরব।

এর আগে গত শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান বলেন, ‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র পতিষ্ঠা না হলে গাজায় যুদ্ধ–পরবর্তী কোনো পরিকল্পনায় সমর্থন দেওয়ার ইচ্ছা নেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের। যখন একটি ফিলিস্তিনি সরকার গঠিত হবে, যে সরকার ভ্রাতৃপ্রতিম ফিলিস্তিনি জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে এবং সততা, যোগ্যতা, স্বাধীনতা ও সম্মানের সঙ্গে পরিচালিত হবে; আরব আমিরাত তাকে সব ধরনের সহায়তা দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত থাকবে।’

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি

আপডেট : ০২:০৩:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক না করার ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতও বলেছে, তারা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত ইসরায়েলের যুদ্ধ–পরবর্তী কোনো পরিকল্পনায় সমর্থন দেবে না।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

সৌদি আরবের সাবেক গোয়েন্দাপ্রধান প্রিন্স তুর্কি আল-ফয়সাল বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না সৌদি আরব।

এর আগে গত শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান বলেন, ‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র পতিষ্ঠা না হলে গাজায় যুদ্ধ–পরবর্তী কোনো পরিকল্পনায় সমর্থন দেওয়ার ইচ্ছা নেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের। যখন একটি ফিলিস্তিনি সরকার গঠিত হবে, যে সরকার ভ্রাতৃপ্রতিম ফিলিস্তিনি জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে এবং সততা, যোগ্যতা, স্বাধীনতা ও সম্মানের সঙ্গে পরিচালিত হবে; আরব আমিরাত তাকে সব ধরনের সহায়তা দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত থাকবে।’